শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর সীমান্ত হত্যা সর্বনিম্ন বা শূন্যে নামিয়ে আনতে গেল সোমবার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে ভারত অথচ ঠিক তার আগের দিন ফেলানির মতোই বাংলাদেশের আরেক কিশোরীকে গুলি করে হত্যা করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ। নিহত ওই কিশোরী মৌলভীবাজার জেলার জুরি উপজেলার স্বর্ণা দাস পতাকা বৈঠক করে লাশ ফেরত আনার পর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ নির্মময় হত্যাকাণ্ডে উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে এ ধরনের জঘন্য কাজের পুনরাবৃত্তি রোধ এবং সব সীমান্ত হত্যার তদন্ত পরিচালনা ও দায়ী ব্যক্তিদের বিচার করতে ভারতের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার ।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশনে পাঠানো এক প্রতিবাদপত্রে এসব কথা বলা হয়েছে প্রতিবাদপত্রে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে সীমান্ত হত্যার এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অযৌক্তিক এ ধরনের পদক্ষেপ দুই দেশের সীমান্ত কর্তৃপক্ষের জন্য ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নির্দেশিকা 1975 সালের বিধানের লঙ্ঘন প্রতিবাদ নোটে এ ধরনের নির্মম হত্যাকাণ্ডের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা এবং এসব ঘটনা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ভোরে কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে ১৫ বছর বয়সী ফেলানিকে হত্যা করে বিএসএফ সেই ঘটনার ১৩ বছরের বেশি সময় পর ২০২৪ সালের পহেলা সেপ্টেম্বর রাতে হত্যা করা হয় ১৪ বছর বয়সী স্বর্ণা দাসকে তবে শুধু কিশোরী ফেলানি বা স্বর্ণা নয় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে বাংলাদেশীদের প্রাণ হারানো যেন দাঁড়িয়েছে নিয়মিত ঘটনা হিসেবে ডেস্ক রিপোর্ট প্রতিদিনের বাংলাদেশ