জাতীয়

ইনকিলাব মঞ্চের মুখ্যসংগঠক বিপ্লবী নেতা ওসমান হাদী আর নেই -

reporter-icon
কৌশিক সাজ্জিদ পিয়াল: সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ( মুক্তধ্বনি )
ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫ | 0
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি’র ইন্তেকাল, সর্বমহলে শোক ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর ইন্তেকালে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন স্পষ্টভাষী প্রতিবাদী ও সংগ্রামী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে অন্যায়, দুর্নীতি ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রেখে আসছিলেন। সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে তাঁর দৃঢ় অবস্থান এবং সাহসী বক্তব্য তাঁকে তরুণ সমাজের কাছে আলাদা পরিচিতি এনে দেয়। ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি জনসম্পৃক্ত রাজনীতির যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন, তা অনেকের মধ্যেই আশার সঞ্চার করেছিল। তাঁর মৃত্যুতে সেই প্রত্যাশা অপূর্ণ থেকে গেল বলে মন্তব্য করেছেন সহকর্মী ও সমর্থকরা। ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে এক শোকবার্তায় জানানো হয়,শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন আমাদের আন্দোলনের এক অগ্রসৈনিক। তাঁর শূন্যতা কখনোই পূরণ হওয়ার নয়। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও পৃথক শোকবার্তায় মরহুমের মৃত্যুতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলেন দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও ন্যায়ের সংগ্রামে শরিফ ওসমান হাদি’র অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া করে বলা হয় হে রাব্বুল আলামিন—আপনি তাঁকে শহীদের মর্যাদা দান করুন তাঁর সকল গুনাহ মাফ করে দিন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। শোকাহত পরিবার-পরিজন ও সহযোদ্ধাদের এই কঠিন সময়ে ধৈর্য ধারণের তাওফিক দান করুন। আমিন।
সর্বাধিক পঠিত
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির ঢাকা বিভাগীয় ব্যুরো চীফ হলেন সাংবাদিক মোঃ মনিরুজ্জামান।

দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”

নবী মুহাম্মদ (সাঃ) - নিষ্পাপ চরিত্রের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ

তিনি ছিলেন মানবজাতির আদর্শ। তিনি অত্যন্ত উদার ও বিনয়ী ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারক এবং একজন সাহসী যোদ্ধা। এছাড়াও তিনি একজন দক্ষ প্রশাসক, একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক এবং একজন সফল প্রচারক ছিলেন। তিনিই উত্তম চরিত্র ও উদারতার একমাত্র উৎস। তিনি সকলের আদর্শহীন এবং প্রিয় ব্যক্তিত্ব। যার প্রেমে, দুনিয়া মাতাল। তিনি আমার আদর্শ, তিনি আমার নেতা। তিনি আমার নবী, আমাদের নবী এবং সকলের নবী। তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ (সা.) তিনি সর্বোত্তম আদর্শ। সমস্ত মানবজাতির জন্য করুণা। অন্ধকারে নিমজ্জিত বিশ্বের মানুষের জন্য পথপ্রদর্শক হিসেবে। তার অসাধারণ চরিত্র, মাধুর্য এবং অতুলনীয় ব্যক্তিত্ব সবাইকে অবাক করেছে। মুমিনের চঞ্চল হৃদয় তাকে এক নজর দেখার জন্য আকুল হয়ে থাকে। কবি কাজী নজরুল বলেছেন: “বিচ্ছেদের রাত ছিল একাকার কান্নার ভোর; আমার মনে শান্তি নেই, আমি কাঁদছি। হে মদিনাবাসীর প্রেমিক, আমার হাত ধর।" তার নিষ্কলুষ চরিত্রের স্বীকৃতি দিয়ে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, "তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।" (সূরা আল-আহজাব, আয়াত 21)। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে আজ কিছু লোক সেই নবীর সম্মানকে অবমাননা করছে। হৃদয় ভেঙ্গে যায়। আমাদের ক্ষমা করুন, হে নবী! তিনি তার অবিস্মরণীয় ক্ষমা, উদারতা, সততা, নম্রতা প্রভৃতির বিরল মুগ্ধতা দিয়ে বর্বর আরব জাতির আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এজন্য তারা তাকে ‘আল-আমিন’ উপাধিতে ভূষিত করেন। তারা সর্বসম্মতিক্রমে স্বীকার করেছিল যে তিনি নম্র এবং গুণী ছিলেন। টাকা দিয়ে নয়, ভালো ব্যবহার দিয়ে তিনি বিশ্ববাসীকে জয় করেছেন। আল্লাহ তাঁর গুণাবলী সম্পর্কে কুরআনে ঘোষণা করেছেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি মহৎ চরিত্রের অধিকারী।’ (সূরা আল কালাম, আয়াত ৪)। তিনি কখনো মানুষকে তুচ্ছ করেননি। আত্মসম্মানবোধে তিনি কাউকে তুচ্ছ মনে করেননি। তিনি বিশ্বের হৃদয়ে উচ্চতর চরিত্রের একটি অনুপম মানদণ্ড স্থাপন করেছেন। নম্রতা তার চরিত্রে সর্বদা উপস্থিত ছিল। পৃথিবীর মানবতার কল্যাণে তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল শ্রেষ্ঠ আদর্শের বাস্তবায়নকারী ও প্রশিক্ষক হিসেবে। এ প্রসঙ্গে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আমাকে আমার উত্তম চরিত্র পূর্ণ করার জন্য প্রেরিত করা হয়েছে।’ (মুসনাদে আহমদ, মিশকাত) ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন বিনয়ী এবং আচার-আচরণে অত্যন্ত বিনয়ী। দুর্বল ব্যক্তিকে কড়া কথায় আঘাত করবেন না। তিনি কোন মানুষকে তার সাধ্যের বাইরে অসাধ্য সাধন করতে বাধ্য করেননি। গরিব-অসহায় মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন। তিনি লোকদেরকে তাদের আচরণে অপ্রয়োজনীয় রাগ ও রাগ থেকে সর্বদা বিরত থাকার উপদেশ দিতেন এবং মানুষকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, “যে বিনয়ী হয়, আল্লাহ তাকে উঁচু করে দেন এবং যে অহংকারী হয়, আল্লাহ তাকে লাঞ্ছিত করেন।” (মিশকাত) কাফেররাও তার কাছ থেকে অপ্রত্যাশিতভাবে সদয় ও নম্র আচরণ পেয়েছিল। তার অনুসারীরা তাকে উচ্চ সম্মানের সাথে ধরেছিল কারণ তিনি খুব নমনীয় এবং নম্র ছিলেন। হজরত আয়েশা (রা.) তার ভদ্র আচার-আচরণ সম্পর্কে বলেন, ‘নবী (সা.) রূঢ় বক্তা ছিলেন না, প্রয়োজনের সময়ও তিনি কঠোর ভাষা ব্যবহার করতেন না। প্রতিহিংসা তার সাথে ছিল না মোটেও। মন্দের বিনিময়ে ভালোই করেছেন। সব ক্ষেত্রেই তিনি ক্ষমা পছন্দ করতেন। তিনি লোকদেরকে উপদেশ দিয়েছিলেন, “আল্লাহর ইবাদত কর, করুণাময় প্রভু, ক্ষুধার্তকে খাবার দাও, সালাম দাও এবং এসব কাজের মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ কর। তিনি উত্তর দিলেন, "ক্ষুধার্তকে খাওয়ানো এবং অপরিচিত সকলকে সালাম করা।" (বুখারী ও মুসলিম)। মহানবী (সা.)-এর মর্যাদাকে সম্মান করা মুসলমানদের ধর্মীয় কর্তব্য এবং প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানের মৌলিক অংশ।

মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া-মাহফিল করা জায়েজ কি?

নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আপনার জিজ্ঞাসার ২৯২৯তম পর্বে ই-মেইলের মাধ্যমে কানিজ নাহার দিপা জানতে চেয়েছেন, মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া-মাহফিল করা জায়েজ কি? অনুলিখন করেছেন মোহাম্মদ সাইফ আহমেদ। প্রশ্ন : মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া-মাহফিল করা জায়েজ কি? উত্তর : না দোয়ার জন্য আলাদা কোনো মাহফিল নেই। এটা আসবে কেন? আমরা একটা জায়গা থেকে বাঁচার জন্য আরেকটি কাজ করছি। কিন্তু সেই কাজটি ভুল করে আরও বড় ভুলের সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। আমাদের সমাজে একটি প্রথা একেবারে ছেয়ে গেছে। যেমন—একজন মারা গেলে তার জন্য মিলাদ-মাহফিল করা কিংবা কূলখানি করা। কিন্তু এগুলো সবই বেদআতি কাজ। এগুলো সঠিক কাজ নয়। অনেকে মনে করছে, দোয়া-মাহফিল করা যেতে পারে। কিন্তু সেটা একদমই নয়। এসব ইসলামে অনুমোদন দেয়নি। এইগুলো পুরোটাই বেদআত। মানুষ চাইলে যে কোনো সময় কিংবা যে কোনো জায়গা থেকে দোয়া করতে পারবেন। দোয়ার সঙ্গে মাহফিল কিংবা আলাদা কোনো ধরনের অনুষ্ঠান ঘোষণা করা জায়েজ নেই। আশা করি, আপনি বুঝতে পেরেছেন।

শুকরিয়া আদায় না করলে কি নিয়ামত কমে যাবে?

মাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দ‍র্শকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আপনার জিজ্ঞাসার ২৩৩৪তম পর্বে নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে নিয়ামত কমে যাবে কি না, সে বিষয়ে ঢাকা থেকে চিঠির মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন একজন দর্শক। অনুলিখন করেছেন জান্নাত আরা পাপিয়া। প্রশ্ন : নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে কি নিয়ামত কমে যাবে? উত্তর : নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা কুফরি। এটা বড় কুফরি না, ছোট কুফরি। যদি আল্লাহর বান্দারা আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করে থাকেন, তাহলে তাঁরা কুফরি কাজ করে থাকলেন। এ জন্য আল্লাহ কোরআনে স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘তোমরা আমার শুকরিয়া আদায় করো, আমার সঙ্গে কুফরি করো না।’ আল্লাহ যে নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন, আল্লাহর নিয়ামত লাভ করে সুন্দর জীবনযাপন করা, এটা যদি কেউ আল্লাহর কাছে সত্যিকার অর্থে তুলে ধরতে না পারে, তাহলে সে ব্যক্তি আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া করলেন না, কুফরি করলেন। এই জন্য আল্লাহ সুরা দোহার শেষ আয়াতে বলেছেন, ‘তুমি তোমার রবের নিয়ামত প্রকাশ করো। কারণ, তোমার কাছে যখন নিয়ামত আসছে, তখন আল্লাহ পছন্দ করেন যে তুমি আল্লাহর এই নিয়ামতের বিষয়টি তুলে ধরবে।’ আল্লাহর কাছে বলবে, আল্লাহ আমাকে এই নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন। আল্লাহ নিয়ামতকে বান্দার কাছে তুলে ধরার জন্য বলেছেন, বহিঃপ্রকাশ করার জন্য বলেছেন। বহিঃপ্রকাশ দুই ধরনের হতে পারে। একটি হলো নিয়ামতের ব্যবহারের মাধ্যমে বহিঃপ্রকাশ করা। দ্বিতীয়ত, নিয়ামতের বিষয়টি হলো মানুষের কাছে নিয়ামত তুলে ধরবে। যাতে করে আল্লাহর প্রশংসা প্রকাশ পায়। নিয়ামতের শুকরিয়া যদি কেউ আদায় না করেন, তাহলে কুফরি হবে। আল্লাহ বলেছেন, যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করে থাক, তাহলে আমি আরো বৃদ্ধি করে দেব। বান্দারা যখন নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করবে, তখন আল্লাহ আরো নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করে দেন। আর যদি আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা হয়, তাহলে আল্লাহ নিয়ামত কমিয়ে দেবেন এবং সেইসঙ্গে আরেকটি কঠিন বাণী আল্লাহ বলেছেন, ‘জেনে রাখো আল্লাহর কঠিন আজাবও তোমাদের জন্য অবধারিত থাকবে।’ নিয়ামতের শুকরিয়া শুধু মুখে আদায় করা যথেষ্ট নয়। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর শুকরিয়া আমলের মাধ্যমে আদায় করো।’ সুতরাং বান্দারা শুকরিয়া আদায় করবে। শুকরিয়ার অনেকগুলো দিক রয়েছে, তার মধ্যে আমলের মাধ্যমে শুকরিয়া আদায় করা হলো শুকরিয়ার সর্বোচ্চ স্তর।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রতিযোগিতা: চ্যাটজিপিটি বনাম ডিপসিক?

র্তমান প্রযুক্তি বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) নিয়ে নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ওপেনএআই-এর চ্যাটজিপিটি ও চীনের ডিপসিকের মধ্যে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতার নয়, বরং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চ্যাটজিপিটি দীর্ঘদিন ধরে ব্লগ লেখা, গবেষণা, প্রোগ্রামিংসহ নানান কাজে অপরিহার্য টুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিন্তু সম্প্রতি চীনের তৈরি ডিপসিক এআই জগতে নতুন আলোড়ন তুলেছে। তারা দাবি করছে, তুলনামূলক কম চিপ ব্যবহার করেই অত্যাধুনিক এআই সেবা দেওয়া সম্ভব, যেখানে ওপেনএআই-এর বিশাল মডেলগুলোর জন্য ১৬,০০০ বা তারও বেশি চিপ প্রয়োজন হয়, সেখানে মাত্র ২০০০ চিপ দিয়ে ডিপসিক কার্যকরভাবে কাজ করতে সক্ষম। দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। ✅ চ্যাটজিপিটি: বিস্তৃত বিশ্লেষণ ও গভীর গবেষণা উপস্থাপন করতে পারে, যা একাডেমিক ও জটিল সমস্যার সমাধানে সহায়ক। ✅ ডিপসিক: দ্রুত এবং সংক্ষিপ্ত উত্তর দিতে পারে, যা তাৎক্ষণিক ফলাফল প্রত্যাশী ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। লেখালেখির ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটি কেবল ধারণা ও প্লটের কাঠামো গড়ে তোলে, যেখানে ডিপসিক প্রায় পুরো গল্প তৈরি করে দিতে পারে। একইভাবে, কোডিংয়ের ক্ষেত্রেও ডিপসিক কিছু ক্ষেত্রে দ্রুত সমাধান দিতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। ডিপসিকের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা সংরক্ষণ ও তথ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি দেশের সরকার ইতোমধ্যেই ডিপসিকের ডেটা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ওপেনএআই নিজেও অতীতে অনুমতি ছাড়া মানুষের লেখা ডেটা প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারের অভিযোগের মুখে পড়েছিল, যা এখন ডিপসিকের বিরুদ্ধে উঠছে। ডিপসিকের সাফল্যের ফলে এআই চিপের বাজারেও বড় প্রভাব পড়েছে। এনভিডিয়া, যারা উন্নত চিপ তৈরিতে বিশ্বব্যাপী অগ্রগণ্য, তাদের শেয়ারের মূল্য একদিনে প্রায় ১৭% কমে গেছে। কারণ, কম শক্তিশালী হার্ডওয়্যারেও কার্যকর এআই সম্ভব হলে উচ্চমূল্যের উন্নত চিপের বাজার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতা নতুন কিছু নয়, তবে ডিপসিকের উদ্ভাবন নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই চীনে উন্নত চিপ রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, কম খরচে ভালো এআই তৈরি হলে মার্কিন প্রযুক্তি খাতেরও লাভ হতে পারে। এই প্রতিযোগিতা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যৎকে আরও উন্নত ও বহুমাত্রিক করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যেখানে দ্রুত এবং সাশ্রয়ী সমাধান দরকার, সেখানে হয়তো ডিপসিক এগিয়ে থাকবে, আর যেখানে গবেষণা ও জটিল বিশ্লেষণের প্রয়োজন, সেখানে চ্যাটজিপিটির মতো বৃহৎ মডেলগুলো প্রাধান্য পাবে। শেষ পর্যন্ত, এই প্রতিযোগিতাই হয়তো এআই প্রযুক্তিকে আরও দক্ষ, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী করবে।

জাতীয়

আরও পড়ুন
ইনকিলাব মঞ্চের মুখ্যসংগঠক বিপ্লবী নেতা ওসমান হাদী আর নেই -

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি’র ইন্তেকাল, সর্বমহলে শোক ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর ইন্তেকালে রাজনৈতিক অঙ্গনসহ সর্বস্তরের মানুষের মাঝে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন একজন স্পষ্টভাষী প্রতিবাদী ও সংগ্রামী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে অন্যায়, দুর্নীতি ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা রেখে আসছিলেন। সাধারণ মানুষের অধিকার আদায়ে তাঁর দৃঢ় অবস্থান এবং সাহসী বক্তব্য তাঁকে তরুণ সমাজের কাছে আলাদা পরিচিতি এনে দেয়। ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে তিনি জনসম্পৃক্ত রাজনীতির যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন, তা অনেকের মধ্যেই আশার সঞ্চার করেছিল। তাঁর মৃত্যুতে সেই প্রত্যাশা অপূর্ণ থেকে গেল বলে মন্তব্য করেছেন সহকর্মী ও সমর্থকরা। ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে এক শোকবার্তায় জানানো হয়,শরিফ ওসমান হাদি ছিলেন আমাদের আন্দোলনের এক অগ্রসৈনিক। তাঁর শূন্যতা কখনোই পূরণ হওয়ার নয়। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দও পৃথক শোকবার্তায় মরহুমের মৃত্যুতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলেন দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও ন্যায়ের সংগ্রামে শরিফ ওসমান হাদি’র অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া করে বলা হয় হে রাব্বুল আলামিন—আপনি তাঁকে শহীদের মর্যাদা দান করুন তাঁর সকল গুনাহ মাফ করে দিন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন। শোকাহত পরিবার-পরিজন ও সহযোদ্ধাদের এই কঠিন সময়ে ধৈর্য ধারণের তাওফিক দান করুন। আমিন।

ডিসেম্বর ১৮, ২০২৫ 0

সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন শরীফ ওসমান হাদি

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে টাঙ্গাইলে শ্রমিক ফেডারেশনের বিজয় উৎসব অনুষ্ঠিত

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে টাঙ্গাইলে শ্রমিক ফেডারেশনের বিজয় উৎসব অনুষ্ঠিত

'RUN FOR CHANGE WITH SHIBIR' শোভাযাত্রা

টাঙ্গাইলে ছাত্র শিবিরের উদ্যোগে বিজয় দিবস উপলক্ষে ‘RUN FOR CHANGE WITH SHIBIR’ শোভাযাত্রা

টাঙ্গাইলে জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

টাঙ্গাইলে জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উদযাপন টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জনাব শরিফা হক- জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইল। ১৬ ডিসেম্বর – মহান বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে আজ সকালেই জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সংলগ্ন স্মৃতিস্তম্ভে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক জনাবা শরীফা হক নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃন্দ, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৃন্দ এবং অন্যান্য সামরিক ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাবৃন্দ।টাঙ্গাইলে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের চত্বরে স্মৃতিস্তম্ভে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্যে দিয়ে কর্মসূচি শুরু করা হয়। পরে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। পরে সকাল ৯ টায় শহীদ মারুফ স্টেডিয়ামে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের কুচকাওয়াজ ও মনোঙ্গ ডিসপ্লে অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জেলা প্রশাসক শরীফা হক, পুলিশ সুপার শামছুল আলম সরকারসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকতাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে সকালে শহরের পৌর উদ্যানের শহীদ স্মৃতি স্তম্ভে বিএনপিরসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক দল ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সকালে পৌর উদ্যান থেকে জেলা বিএনপির উদ্যোগে একটি বিজয় র‍্যালি বের হয়৷ র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় পৌর উদ্যানে এসে শেষ হয়। এসময় বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহিন, সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবালসহ বিএনপি'র বিএনপি'র নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। এদিকে জেলা শিবিরের উদ্যোগে শহীদ স্মৃতি পৌর উদ্যান থেকে রান ফর ভিক্টরি কর্মসূচি পালন করা হয়। সকালে পৌর উদ্যান থেকে র‍্যালি বের হয়। র‍্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে পুনরায় পৌর উদ্যানে এসে শেষ হয়। এসময় জেলা জামায়াত ইসলামীর আমির আহসান হাবিব মাসুদসহ অনন্য নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় শহীদদের আত্মত্যাগ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করা হয়। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, লাখো শহীদ ও মুক্তিকামী জনতার বলিদান ছাড়া স্বাধীনতা অর্জন অসম্ভব ছিল। মহান বিজয় দিবস আমাদের জাতীয় ঐক্য, মুক্তি ও সাহসিকতার প্রতীক। জেলা প্রশাসক বলেন,আমরা সকলেই মুক্তিযুদ্ধের এই মহান ইতিহাস স্মরণে নতুন প্রজন্মকে সচেতন ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করার দায়িত্ব রাখি। এরপর উপস্থিত কর্মকর্তাগণ ও নাগরিকরা পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি সম্মান জানায়।

ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫ 0
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়  টাঙ্গাইলের মাভাবিপ্রবিতে মহান বিজয় দিবস পালিত

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় টাঙ্গাইলের মাভাবিপ্রবিতে মহান বিজয় দিবস পালিত

গোপালপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন

বেগমগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আনুষ্ঠানিক কুচকাওয়াজ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

টাঙ্গাইলে মহান বিজয় দিবস উদযাপন

টাঙ্গাইলে মহান বিজয় দিবস উদযাপন ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ – লাখো শহীদদের আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী স্মরণে টাঙ্গাইলে মহান বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়েছে। সকালের সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অবস্থিত মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে জেলা প্রশাসক শরিফা হক এবং পুলিশ সুপার শামছুল আলম সরকারের নেতৃত্বে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ সময় শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়।এরপর জেলা প্রশাসক ও অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা শহীদদের স্মৃতিতে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, রাজনৈতিক দল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠন অংশগ্রহণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ স্মরণে বিশেষ দোয়া ও প্রার্থনা। অনুষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রী, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন। জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইল শরিফা হক বলেন,আজকের দিন আমাদের দেশের ইতিহাসের এক গৌরবময় অধ্যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও শহীদদের আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধীনতার প্রকৃত মূল্য বোঝায়। আমরা সকলকে সেই চেতনার সঙ্গে একত্রিত হয়ে দেশকে আরও সমৃদ্ধ করতে আহ্বান জানাই। টাঙ্গাইলের বিভিন্ন উপজেলাতেও বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা, পুষ্পস্তবক অর্পণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শহীদদের স্মরণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বরটি শুধু একটি দিন নয়, এটি স্বাধীনতা ও মুক্তির ইতিহাসের এক অনন্য প্রতীক, যা দেশের প্রতিটি নাগরিককে একত্রিত করে এবং শহীদদের ত্যাগের স্মৃতি চিরস্মরণীয় একটি দিন।

ডিসেম্বর ১৬, ২০২৫ 0

নোয়াখালীতে যুবদলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় মিলাদ ; দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ

ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেলেও বদলায়নি টাঙ্গাইলের তাঁতিদের ভাগ্য

ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পেলেও বদলায়নি টাঙ্গাইলের তাঁতিদের ভাগ্য

টাঙ্গাইলে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

টাঙ্গাইলে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

0 মন্তব্য