সারা দেশ

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার ১৩ নভেম্বরের শহরের বিভিন্ন জায়গার সার্বিক পরিস্থিতি

reporter-icon
কৌশিক সাজ্জিদ পিয়াল: সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার ( মুক্তধ্বনি )
নভেম্বর ১৩, ২০২৫ | 0
বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫) টাঙ্গাইল জেলায় জনজীবন এবং যান চলাচল তুলনামূলকভাবে স্বাভাবিক রয়েছে, তবে যানবাহনের চাপ কিছুটা কম। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে যে, টাঙ্গাইল শহর এবং যান চলাচল সাধারণত দিনের মতোই স্বাভাবিক রয়েছে এবং কোথাও বড় কোনো যানজট নেই। শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। যদিও সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক, তবে গতকাল (বুধবার) রাতে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে একটি চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেওয়ার মতো বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে, যাতে যাত্রীরা অক্ষত থাকলেও মানুষের মধ্যে কিছুটা উদ্বেগ রয়েছে।
সর্বাধিক পঠিত
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির ঢাকা বিভাগীয় ব্যুরো চীফ হলেন সাংবাদিক মোঃ মনিরুজ্জামান।

দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”

মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া-মাহফিল করা জায়েজ কি?

নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দর্শকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আপনার জিজ্ঞাসার ২৯২৯তম পর্বে ই-মেইলের মাধ্যমে কানিজ নাহার দিপা জানতে চেয়েছেন, মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া-মাহফিল করা জায়েজ কি? অনুলিখন করেছেন মোহাম্মদ সাইফ আহমেদ। প্রশ্ন : মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া-মাহফিল করা জায়েজ কি? উত্তর : না দোয়ার জন্য আলাদা কোনো মাহফিল নেই। এটা আসবে কেন? আমরা একটা জায়গা থেকে বাঁচার জন্য আরেকটি কাজ করছি। কিন্তু সেই কাজটি ভুল করে আরও বড় ভুলের সিদ্ধান্ত নিচ্ছি। আমাদের সমাজে একটি প্রথা একেবারে ছেয়ে গেছে। যেমন—একজন মারা গেলে তার জন্য মিলাদ-মাহফিল করা কিংবা কূলখানি করা। কিন্তু এগুলো সবই বেদআতি কাজ। এগুলো সঠিক কাজ নয়। অনেকে মনে করছে, দোয়া-মাহফিল করা যেতে পারে। কিন্তু সেটা একদমই নয়। এসব ইসলামে অনুমোদন দেয়নি। এইগুলো পুরোটাই বেদআত। মানুষ চাইলে যে কোনো সময় কিংবা যে কোনো জায়গা থেকে দোয়া করতে পারবেন। দোয়ার সঙ্গে মাহফিল কিংবা আলাদা কোনো ধরনের অনুষ্ঠান ঘোষণা করা জায়েজ নেই। আশা করি, আপনি বুঝতে পেরেছেন।

নবী মুহাম্মদ (সাঃ) - নিষ্পাপ চরিত্রের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ

তিনি ছিলেন মানবজাতির আদর্শ। তিনি অত্যন্ত উদার ও বিনয়ী ছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সমাজ সংস্কারক এবং একজন সাহসী যোদ্ধা। এছাড়াও তিনি একজন দক্ষ প্রশাসক, একজন দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক এবং একজন সফল প্রচারক ছিলেন। তিনিই উত্তম চরিত্র ও উদারতার একমাত্র উৎস। তিনি সকলের আদর্শহীন এবং প্রিয় ব্যক্তিত্ব। যার প্রেমে, দুনিয়া মাতাল। তিনি আমার আদর্শ, তিনি আমার নেতা। তিনি আমার নবী, আমাদের নবী এবং সকলের নবী। তিনি হলেন হযরত মুহাম্মদ (সা.) তিনি সর্বোত্তম আদর্শ। সমস্ত মানবজাতির জন্য করুণা। অন্ধকারে নিমজ্জিত বিশ্বের মানুষের জন্য পথপ্রদর্শক হিসেবে। তার অসাধারণ চরিত্র, মাধুর্য এবং অতুলনীয় ব্যক্তিত্ব সবাইকে অবাক করেছে। মুমিনের চঞ্চল হৃদয় তাকে এক নজর দেখার জন্য আকুল হয়ে থাকে। কবি কাজী নজরুল বলেছেন: “বিচ্ছেদের রাত ছিল একাকার কান্নার ভোর; আমার মনে শান্তি নেই, আমি কাঁদছি। হে মদিনাবাসীর প্রেমিক, আমার হাত ধর।" তার নিষ্কলুষ চরিত্রের স্বীকৃতি দিয়ে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, "তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।" (সূরা আল-আহজাব, আয়াত 21)। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে আজ কিছু লোক সেই নবীর সম্মানকে অবমাননা করছে। হৃদয় ভেঙ্গে যায়। আমাদের ক্ষমা করুন, হে নবী! তিনি তার অবিস্মরণীয় ক্ষমা, উদারতা, সততা, নম্রতা প্রভৃতির বিরল মুগ্ধতা দিয়ে বর্বর আরব জাতির আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এজন্য তারা তাকে ‘আল-আমিন’ উপাধিতে ভূষিত করেন। তারা সর্বসম্মতিক্রমে স্বীকার করেছিল যে তিনি নম্র এবং গুণী ছিলেন। টাকা দিয়ে নয়, ভালো ব্যবহার দিয়ে তিনি বিশ্ববাসীকে জয় করেছেন। আল্লাহ তাঁর গুণাবলী সম্পর্কে কুরআনে ঘোষণা করেছেন, ‘নিশ্চয়ই তুমি মহৎ চরিত্রের অধিকারী।’ (সূরা আল কালাম, আয়াত ৪)। তিনি কখনো মানুষকে তুচ্ছ করেননি। আত্মসম্মানবোধে তিনি কাউকে তুচ্ছ মনে করেননি। তিনি বিশ্বের হৃদয়ে উচ্চতর চরিত্রের একটি অনুপম মানদণ্ড স্থাপন করেছেন। নম্রতা তার চরিত্রে সর্বদা উপস্থিত ছিল। পৃথিবীর মানবতার কল্যাণে তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল শ্রেষ্ঠ আদর্শের বাস্তবায়নকারী ও প্রশিক্ষক হিসেবে। এ প্রসঙ্গে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আমাকে আমার উত্তম চরিত্র পূর্ণ করার জন্য প্রেরিত করা হয়েছে।’ (মুসনাদে আহমদ, মিশকাত) ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন বিনয়ী এবং আচার-আচরণে অত্যন্ত বিনয়ী। দুর্বল ব্যক্তিকে কড়া কথায় আঘাত করবেন না। তিনি কোন মানুষকে তার সাধ্যের বাইরে অসাধ্য সাধন করতে বাধ্য করেননি। গরিব-অসহায় মানুষের সঙ্গে মেলামেশা করতেন। তিনি লোকদেরকে তাদের আচরণে অপ্রয়োজনীয় রাগ ও রাগ থেকে সর্বদা বিরত থাকার উপদেশ দিতেন এবং মানুষকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, “যে বিনয়ী হয়, আল্লাহ তাকে উঁচু করে দেন এবং যে অহংকারী হয়, আল্লাহ তাকে লাঞ্ছিত করেন।” (মিশকাত) কাফেররাও তার কাছ থেকে অপ্রত্যাশিতভাবে সদয় ও নম্র আচরণ পেয়েছিল। তার অনুসারীরা তাকে উচ্চ সম্মানের সাথে ধরেছিল কারণ তিনি খুব নমনীয় এবং নম্র ছিলেন। হজরত আয়েশা (রা.) তার ভদ্র আচার-আচরণ সম্পর্কে বলেন, ‘নবী (সা.) রূঢ় বক্তা ছিলেন না, প্রয়োজনের সময়ও তিনি কঠোর ভাষা ব্যবহার করতেন না। প্রতিহিংসা তার সাথে ছিল না মোটেও। মন্দের বিনিময়ে ভালোই করেছেন। সব ক্ষেত্রেই তিনি ক্ষমা পছন্দ করতেন। তিনি লোকদেরকে উপদেশ দিয়েছিলেন, “আল্লাহর ইবাদত কর, করুণাময় প্রভু, ক্ষুধার্তকে খাবার দাও, সালাম দাও এবং এসব কাজের মাধ্যমে জান্নাতে প্রবেশ কর। তিনি উত্তর দিলেন, "ক্ষুধার্তকে খাওয়ানো এবং অপরিচিত সকলকে সালাম করা।" (বুখারী ও মুসলিম)। মহানবী (সা.)-এর মর্যাদাকে সম্মান করা মুসলমানদের ধর্মীয় কর্তব্য এবং প্রত্যেক মুসলমানের ঈমানের মৌলিক অংশ।

শুকরিয়া আদায় না করলে কি নিয়ামত কমে যাবে?

মাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পরিবার, সমাজসহ জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামবিষয়ক প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠান ‘আপনার জিজ্ঞাসা’। জয়নুল আবেদীন আজাদের উপস্থাপনায় এনটিভির জনপ্রিয় এ অনুষ্ঠানে দ‍র্শকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন বিশিষ্ট আলেম ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। আপনার জিজ্ঞাসার ২৩৩৪তম পর্বে নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে নিয়ামত কমে যাবে কি না, সে বিষয়ে ঢাকা থেকে চিঠির মাধ্যমে জানতে চেয়েছেন একজন দর্শক। অনুলিখন করেছেন জান্নাত আরা পাপিয়া। প্রশ্ন : নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করলে কি নিয়ামত কমে যাবে? উত্তর : নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা কুফরি। এটা বড় কুফরি না, ছোট কুফরি। যদি আল্লাহর বান্দারা আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করে থাকেন, তাহলে তাঁরা কুফরি কাজ করে থাকলেন। এ জন্য আল্লাহ কোরআনে স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘তোমরা আমার শুকরিয়া আদায় করো, আমার সঙ্গে কুফরি করো না।’ আল্লাহ যে নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন, আল্লাহর নিয়ামত লাভ করে সুন্দর জীবনযাপন করা, এটা যদি কেউ আল্লাহর কাছে সত্যিকার অর্থে তুলে ধরতে না পারে, তাহলে সে ব্যক্তি আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া করলেন না, কুফরি করলেন। এই জন্য আল্লাহ সুরা দোহার শেষ আয়াতে বলেছেন, ‘তুমি তোমার রবের নিয়ামত প্রকাশ করো। কারণ, তোমার কাছে যখন নিয়ামত আসছে, তখন আল্লাহ পছন্দ করেন যে তুমি আল্লাহর এই নিয়ামতের বিষয়টি তুলে ধরবে।’ আল্লাহর কাছে বলবে, আল্লাহ আমাকে এই নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন। আল্লাহ নিয়ামতকে বান্দার কাছে তুলে ধরার জন্য বলেছেন, বহিঃপ্রকাশ করার জন্য বলেছেন। বহিঃপ্রকাশ দুই ধরনের হতে পারে। একটি হলো নিয়ামতের ব্যবহারের মাধ্যমে বহিঃপ্রকাশ করা। দ্বিতীয়ত, নিয়ামতের বিষয়টি হলো মানুষের কাছে নিয়ামত তুলে ধরবে। যাতে করে আল্লাহর প্রশংসা প্রকাশ পায়। নিয়ামতের শুকরিয়া যদি কেউ আদায় না করেন, তাহলে কুফরি হবে। আল্লাহ বলেছেন, যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করে থাক, তাহলে আমি আরো বৃদ্ধি করে দেব। বান্দারা যখন নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় করবে, তখন আল্লাহ আরো নিয়ামত দিয়ে সমৃদ্ধ করে দেন। আর যদি আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় না করা হয়, তাহলে আল্লাহ নিয়ামত কমিয়ে দেবেন এবং সেইসঙ্গে আরেকটি কঠিন বাণী আল্লাহ বলেছেন, ‘জেনে রাখো আল্লাহর কঠিন আজাবও তোমাদের জন্য অবধারিত থাকবে।’ নিয়ামতের শুকরিয়া শুধু মুখে আদায় করা যথেষ্ট নয়। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর শুকরিয়া আমলের মাধ্যমে আদায় করো।’ সুতরাং বান্দারা শুকরিয়া আদায় করবে। শুকরিয়ার অনেকগুলো দিক রয়েছে, তার মধ্যে আমলের মাধ্যমে শুকরিয়া আদায় করা হলো শুকরিয়ার সর্বোচ্চ স্তর।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রতিযোগিতা: চ্যাটজিপিটি বনাম ডিপসিক?

র্তমান প্রযুক্তি বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) নিয়ে নতুন প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ওপেনএআই-এর চ্যাটজিপিটি ও চীনের ডিপসিকের মধ্যে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতার নয়, বরং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। চ্যাটজিপিটি দীর্ঘদিন ধরে ব্লগ লেখা, গবেষণা, প্রোগ্রামিংসহ নানান কাজে অপরিহার্য টুল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিন্তু সম্প্রতি চীনের তৈরি ডিপসিক এআই জগতে নতুন আলোড়ন তুলেছে। তারা দাবি করছে, তুলনামূলক কম চিপ ব্যবহার করেই অত্যাধুনিক এআই সেবা দেওয়া সম্ভব, যেখানে ওপেনএআই-এর বিশাল মডেলগুলোর জন্য ১৬,০০০ বা তারও বেশি চিপ প্রয়োজন হয়, সেখানে মাত্র ২০০০ চিপ দিয়ে ডিপসিক কার্যকরভাবে কাজ করতে সক্ষম। দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। ✅ চ্যাটজিপিটি: বিস্তৃত বিশ্লেষণ ও গভীর গবেষণা উপস্থাপন করতে পারে, যা একাডেমিক ও জটিল সমস্যার সমাধানে সহায়ক। ✅ ডিপসিক: দ্রুত এবং সংক্ষিপ্ত উত্তর দিতে পারে, যা তাৎক্ষণিক ফলাফল প্রত্যাশী ব্যবহারকারীদের জন্য উপযোগী। লেখালেখির ক্ষেত্রে চ্যাটজিপিটি কেবল ধারণা ও প্লটের কাঠামো গড়ে তোলে, যেখানে ডিপসিক প্রায় পুরো গল্প তৈরি করে দিতে পারে। একইভাবে, কোডিংয়ের ক্ষেত্রেও ডিপসিক কিছু ক্ষেত্রে দ্রুত সমাধান দিতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। ডিপসিকের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা সংরক্ষণ ও তথ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অস্ট্রেলিয়াসহ কয়েকটি দেশের সরকার ইতোমধ্যেই ডিপসিকের ডেটা নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ওপেনএআই নিজেও অতীতে অনুমতি ছাড়া মানুষের লেখা ডেটা প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারের অভিযোগের মুখে পড়েছিল, যা এখন ডিপসিকের বিরুদ্ধে উঠছে। ডিপসিকের সাফল্যের ফলে এআই চিপের বাজারেও বড় প্রভাব পড়েছে। এনভিডিয়া, যারা উন্নত চিপ তৈরিতে বিশ্বব্যাপী অগ্রগণ্য, তাদের শেয়ারের মূল্য একদিনে প্রায় ১৭% কমে গেছে। কারণ, কম শক্তিশালী হার্ডওয়্যারেও কার্যকর এআই সম্ভব হলে উচ্চমূল্যের উন্নত চিপের বাজার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতা নতুন কিছু নয়, তবে ডিপসিকের উদ্ভাবন নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই চীনে উন্নত চিপ রপ্তানির ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, কম খরচে ভালো এআই তৈরি হলে মার্কিন প্রযুক্তি খাতেরও লাভ হতে পারে। এই প্রতিযোগিতা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভবিষ্যৎকে আরও উন্নত ও বহুমাত্রিক করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যেখানে দ্রুত এবং সাশ্রয়ী সমাধান দরকার, সেখানে হয়তো ডিপসিক এগিয়ে থাকবে, আর যেখানে গবেষণা ও জটিল বিশ্লেষণের প্রয়োজন, সেখানে চ্যাটজিপিটির মতো বৃহৎ মডেলগুলো প্রাধান্য পাবে। শেষ পর্যন্ত, এই প্রতিযোগিতাই হয়তো এআই প্রযুক্তিকে আরও দক্ষ, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী করবে।

সারা দেশ

আরও পড়ুন
নাবিল পরিবহন ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাক চালক হাবু(৩৫) নিহত

নাবিল পরিবহন ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাক চালক হাবু(৩৫) নিহত ২৬-১২-২০২৫ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার ভোরে টাঙ্গাইল-রংপুর মহাসড়কে নাবিল পরিবহনের একটি বাস ওএকটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ট্রাক চালক মোহাম্মদ হাবু(৩৫)নিহত হয়েছেন।ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাস নাবিল পরিবহন’ ও বিপরীত দিক থেকে আসা বালুবাহী ট্রাকটির মধ্যে এই সংঘর্ষ ঘটে। সংঘর্ষে ট্রাকের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই চালক হাবু প্রাণ হারান। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করেন।এ ঘটনায় বাসের যাত্রীসহ আরও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।স্থানীয় সূত্র জানায় ভোররাতে কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশে মহাসড়কের একটি অংশে বিপরীত দিক থেকে আসানাবিল পরিবহনের বাসের সঙ্গে ট্রাকটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের তীব্রতায় ট্রাকটি দুমড়ে-মুচড়ে গেলে চালক মোহাম্মদ হাবু ঘটনাস্থলেই গুরুতর আহত হন।পরে তাকে উদ্ধার করে নিকটবর্তী হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে। তাদের টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করেন এবং দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহন সরিয়ে নিলে কিছু সময় পর মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে।এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহে টাঙ্গাইলে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনাদুই দিনে প্রাণ গেল অন্তত দুইজনের আহত আরও এইদিকে টাঙ্গাইলে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে দৃশ্যমানতা কমে গিয়ে আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা। সর্বশেষ গতকাল ও আজ ভোরে জেলার পৃথক দুটি স্থানে ঘটে যাওয়া সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া এসব দুর্ঘটনায় আরও কয়েকজন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। (বৃহস্পতিবার) কালিহাতী উপজেলার ধুনাইল নতুন বাজার এলাকায় দ্রুতগামী একটি বাসের ধাক্কায় মো. আজিজ (মাস্টার)-এর সহধর্মিণী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। দুর্ঘটনার পর বাসটি চাটিপাড়া ব্রিজপাড় এলাকায় রেখে চালক,হেলপার ও কন্টাক্টর অটোরিকশায় করে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বাসটি জিম্মায় নেয়। এ ঘটনায় এলাকায় চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।অন্যদিকে আজ শুক্রবার ভোরে টাঙ্গাইল রংপুর মহাসড়কে নাবিল পরিবহনের একটি বাস ও একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ট্রাকচালক মোহাম্মদ হাবু ঘটনাস্থলেই নিহত হন। দুর্ঘটনায় আহত আরওকয়েকজনকে উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান কয়েকদিন ধরে টাঙ্গাইল জেলায় শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে ভোর থেকে ঘন কুয়াশা পড়ছে। ফলে মহাসড়ক ও আঞ্চলিক সড়কগুলোতে সামনের রাস্তা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে না।এ অবস্থায় অনেক যানবাহন চালক অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানোয় দুর্ঘটনার ঝুঁকি আরও বেড়ে গেছে।সচেতন মহল মনে করছেন কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ায় যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণ ট্রাফিক নজরদারি জোরদার এবং চালকদের সতর্ক না করা হলে সামনে আরও প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫ 0

সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন কালীগঞ্জ উপজেলা কমিটির অফিস উদ্বোধন, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত

কালিহাতীতে দ্রুতগামী বাসের চাপায় নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু

টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের নির্বাচিত সভাপতি আতাউর রহমান আজাদ,সাধারণ সম্পাদক কাজী জাকেরুল মওলা

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে টিম্বার ও ডোর ফার্নিচারের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে টিম্বার ও ডোর ফার্নিচারের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলা সদরের বল্লা রোডে অবস্থিত ‘অপু নকশি কুটির টিম্বার এন্ড ডোর’ নামের একটি টিম্বার ও ডোর ফার্নিচারের দোকানে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) রাত আনুমানিক ১০টার দিকে দোকানটিতে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যেই আগুন পুরো দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে কালিহাতী ও এলেঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়। আগুনে দোকানের বিপুল পরিমাণ কাঠ, দরজা ও বিভিন্ন আসবাবপত্র পুড়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডের সময় দোকানটি বন্ধ থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কালিহাতী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার রাসেল মিয়া জানান, বুধবার রাত ১০টার দিকে কালিহাতী বাসস্ট্যান্ড এলাকার বল্লা রোডে নিরঞ্জন ঘোষের মালিকানাধীন ওই দোকানে আগুন লাগার সংবাদ পাওয়া যায়। পরে কালিহাতী ও এলেঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে সম্মিলিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের প্রাথমিক হিসাব অনুযায়ী, এ ঘটনায় দোকানটির প্রায় ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারায় প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালামাল উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে বিস্তারিত জানানো হবে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক নিরঞ্জন ঘোষ জানান, অগ্নিকাণ্ডে তার দোকানের দরজা তৈরির ছয়টি মেশিন, কাঠের নকশা তৈরির একটি মেশিন, আটটি প্রস্তুত ফার্নিচার, বিপুল পরিমাণ কাঠ ও দোকানের টিনশেড ঘর সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। এতে তার প্রায় ৯৭ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, “এই দোকানই ছিল আমার পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস। আগুনে প্রায় সবকিছু নষ্ট হয়ে গেছে। নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানো খুব কঠিন হয়ে পড়বে।” ঘটনার পর স্থানীয় প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ নির্ধারণে তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

ডিসেম্বর ২৬, ২০২৫ 0

সুনামগঞ্জে যথাযথ মর্যাদায় ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য আনন্দ-উৎসবে বড়দিন পালিত

টাঙ্গাইল-২: জামায়াতে ইসলামীর এমপি প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম নিলেন মাওলানা হুমায়ুন কবীর

আসন্ন বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মধুপুর থানার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

টাঙ্গাইলের নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি: কমেছে পেঁয়াজ-আলু-সবজির দাম, বেড়েছে মুরগি
টাঙ্গাইলের নিত্যপণ্য বাজার: অধিকাংশ পণ্যে স্থিতিশীলতা, মুরগি চড়া

এদিকে বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চালের বাজারে আপাতত কোনো অস্থিরতা নেই। মিনিকেট, নাজিরশাইল, ব্রি ও পাইজাম চাল আগের সপ্তাহের দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারভেদে মিনিকেট চালের কেজি ৭০-৭৫ টাকা, নাজিরশাইল ৭৫-৮০ টাকা এবং মোটা চাল ৫০-৫৫ টাকার মধ্যে রয়েছে। চাল ব্যবসায়ীরা জানান, আমনের ধান ওঠা শুরু হওয়ায় সামনে চালের বাজারে বড় ধরনের মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কা নেই। ডালের বাজারেও স্বস্তি বজায় রয়েছে। দেশি মসুর ও মুগ ডালের পাশাপাশি আমদানিকৃত ডালের দামও স্থিতিশীল রয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি স্বাভাবিক থাকলে সামনে ডালের বাজারে বড় কোনো পরিবর্তন আসবে না। একইভাবে আটা ও ময়দার দামেও কোনো পরিবর্তন হয়নি। খোলা আটা প্রতি কেজি ৪৫-৫০ টাকা এবং ময়দা ৫০-৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চিনির বাজারেও স্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা গেছে। খোলা চিনি কেজি প্রতি ১৩৫-১৪০ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ১৪৫-১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ডিমের দাম কিছুদিন আগের তুলনায় কম থাকলেও বর্তমানে স্থিতিশীল রয়েছে। প্রতিডজন ডিম ১২০ টাকায় বিক্রি হওয়ায় মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের মানুষ কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা। ভোক্তারা বলছেন, শীত মৌসুম শুরু হওয়ায় সবজির সরবরাহ বাড়ছে, ফলে বাজারে দর কমছে। এতে প্রতিদিনের বাজার খরচ কিছুটা কমেছে। তবে মুরগি ও ভোজ্যতেলের দামে পুরোপুরি স্বস্তি না ফেরায় এখনও বাড়তি চাপ রয়ে গেছে সংসারের বাজেটে। সচেতন মহলের মতে, কৃষিপণ্য ও নিত্যপণ্যের সরবরাহ ব্যবস্থা ঠিক রাখতে পারলে সামনে শীতজুড়ে বাজার আরও সহনীয় থাকবে। একই সঙ্গে বাজার মনিটরিং জোরদার করা হলে কৃত্রিম সংকট ও অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি রোধ করা সম্ভব হবে।

ডিসেম্বর ২২, ২০২৫ 0

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট এর বিষয়ে আলোচনা সভা

টাঙ্গাইল জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ব্যারিস্টার কায়সার কামালের মানবিক উদ্যোগে ৮০ বছরের রোজেলা হাজং ফিরে পেলেন নতুন জীবন

0 মন্তব্য