সারা দেশ

চেক জালিয়াতি মামলায় সখিপুর উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের হামিদপুর গণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মেহেরীন খাদিজা লতাকে গ্রেপ্তার করেছে সখিপুর থানা পুলিশ

reporter-icon
কৌশিক সাজ্জিদ পিয়াল: স্টাফ রিপোর্টার, টাংগাইল প্রতিনিধি
নভেম্বর ৮, ২০২৫ | 0
সখিপুর উপজেলা শিক্ষক ও কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ (কালব)-এর দায়ের করা চেক জালিয়াতির মামলায় সখিপুর উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের হামিদপুর গণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মেহেরীন খাদিজা লতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৬ নভেম্বর রাতে সখিপুর থানা পুলিশ তাকে তার নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে। আপনার প্রশ্নে উল্লিখিত "হামিদুর রহমান" নামের কোনো শিক্ষকের বিষয়ে তথ্য পাওয়া যায়নি, বরং "মেহেরীন খাদিজা লতা" নামের এক শিক্ষিকাকে এই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানা গেছে। সখিপুর উপজেলা শিক্ষক ও কর্মচারী কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ ( কালব)এর দায়ের কৃত চেক জালিয়াতি মামলায় সখিপুর উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের হামিদপুর গণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মেহেরীন খাদিজা লতাকে গ্রেপ্তার করেছে সখিপুর থানা পুলিশ। গত কাল ৬ নভেম্বর রাতে ঐ শিক্ষকাকে তার নিজস্ব বাস ভবন থেকে গ্রেপ্তার করেছে এস আই লিবাস চক্রবর্তী চৌকস টিম। মামলার বাদী সখিপুর কালব এর সহকারি ম্যানেজার মামুন জানান গত ২০২২ সালে ৬ লক্ষ টাকা ঋণ গ্রহণ করে ৫-৬ টি কিস্তি দেয়ার পর আর কোন যোগাযোগই করেন নাই। কিস্তি দেয়ার জন্য তাকে বার বার তাগাদা দিয়ে নোটিশ করেও যখন ইস্তি আদায় করতে পারি নাই, তখনই আইনের আশ্রয় নিয়ে ২০২৪ সালে মামলা করা হয়। আদালতে মামলা হওয়ার পরও তিনি দাপটের সাথে ঋণের কিস্তি না দিয়ে সময় ক্ষেপণ করে। যার ফলশ্রুতিতে আইন আদালত খাদিজার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরো না জারি করেন। সখিপুর থানার উপ পরিদর্শক লিবাস চক্রবর্তী বলেন সিআর মামলার আসামী মেহেরিন খাদিজাকে আজ ভোর বেলায় গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সর্বাধিক পঠিত
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির ঢাকা বিভাগীয় ব্যুরো চীফ হলেন সাংবাদিক মোঃ মনিরুজ্জামান।

দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”

বাংলাদেশের বৃহত্তম এনজিও সংস্থা"আশা"উদ্যোগে গোপালপুরে সোনামুই গ্রামে হয়ে গেল মেডিকেল ফ্রি ক্যাম্পিং

বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদল শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার  বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ।  এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক  ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ,  বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।

টাঙ্গাইল শহরের গৌরঘোষ দধি ভাণ্ডারে ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা

(২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার পার্ক বাজার সংলগ্ন গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানটি পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল। তিনি তার বিশেষ মনিটরিং টিম নিয়ে দোকানে থাকা দইয়ের উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা, বেশ কিছু পরিমাণ পচে যাওয়া দই দোকানে সংরক্ষণ করা এবং মিষ্টান্ন তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল পাওয়ার দায়ে টাঙ্গাইলের গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে, আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবেন। অভিযানে পৌর স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী স্বপ্নন কুমার ঘোষ জানান, সাধারণত তিনি খুচরা ভাবে দধি বিক্রি করে থাকেন। ফলে তৈরিকৃত দধিতে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এখন থেকে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, উদ্ধারকৃত পচে যাওয়া দধিগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছিল। এছাড়া যে মিষ্টি তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল হাওয়া গেছে, সেটি বর্তমানে মিষ্টি তৈরীর কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে না। আমরা সবসময় চেষ্টাকরি গ্রাহককে সর্বোচ্চ মানের দধি ও মিষ্টান্ন সরবরাহ করার।

টাঙ্গাইল সখীপুর উপজেলায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ এর অভিযান

টাংগাইলের সখিপুরে বিভিন্ন কসমেটিক এবং নিত্য প্রয়োজনীয় প্রসাধনীর দোকানগুলোতে এক যোগে অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। ০৬ নভেম্বর ২০২৫ তারিখ সখিপুর উপজেলার সখিপুর বাজারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টাঙ্গাইল কর্তৃক পরিচালিত এক অভিযানে অবৈধ ও নিষিদ্ধ প্রসাধন সামগ্রী বিক্রয়ের অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী এক প্রতিষ্ঠানকে ১,০০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং বিপুল সংখ্যক নকল প্রসাধন সামগ্রী জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে। তাঁরা নিয়মিত ভাবে মনিটরিং করবে ।জনস্বার্থে সমগ্র জেলায় এ অভিযান অব্যাহত থাকবে ।

সারা দেশ

আরও পড়ুন
টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ কোর্ট প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জের ফলক উন্মোচন

শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ কোর্ট প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জের ফলক উন্মোচন ও ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী। এই বিশ্রামাগারে মিনি কনফেকশনারি, পুরুষ ও নারীদের জন্য পৃথক টয়লেট, মাতৃদুগ্ধপান কেন্দ্র, ক্যান্টিন এবং বিশ্রামের জন্য পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থা রয়েছেএ সময় বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ন্যায়কুঞ্জকে রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, 'আদালতে আগত বিচার প্রার্থীদের মধ্যে নারী বিচার প্রার্থীদের যেন বিশ্রামাগারে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সুযোগ দেওয়া হয়। আদালতে এসে অনেকে টয়লেট ও ওয়াশরুম ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে। অনেকে বিড়ম্বনায় পড়েন। আশা করি এর মাধ্যমে সেই কষ্ট লাঘব হবে। যে উদ্দেশ্য নিয়ে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণ করা হলো সবার সহযোগিতায় আশা করি সেটি সফল হবে।’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ন্যায়কুঞ্জকে রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, 'আদালতে আগত বিচারপ্রার্থীদের মধ্যে নারী বিচারপ্রার্থীদের যেন বিশ্রামাগারে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সুযোগ দেওয়া হয়। আদালতে এসে অনেকে টয়লেট ও ওয়াশরুম ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে। অনেকে বিড়ম্বনায় পড়েন। আশা করি এর মাধ্যমে সেই কষ্ট লাঘব হবে। যে উদ্দেশ্য নিয়ে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণ করা হলো সবার সহযোগিতায় আশা করি সেটি সফল হবে। উদ্বোধনকালে টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. কাওসার আহমেদ, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কামরুজ্জামান, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. জহুর আজহার খান, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, জেলা জজ কোর্টের পিপি শফিকুল ইসলাম রিপনসহ আদালতের বিচারক ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।

নভেম্বর ৮, ২০২৫ 0

চেক জালিয়াতি মামলায় সখিপুর উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের হামিদপুর গণ উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মেহেরীন খাদিজা লতাকে গ্রেপ্তার করেছে সখিপুর থানা পুলিশ

চিরকুট দিয়ে হসপিটালে ফেলে গেল নবজাতকে

টাঙ্গাইল জেলা ব্যবসায়ী ঐক্যজোটের সভাপতি আবুল কালাম মোস্তফা লাবুর ওপর হা'ম'লা'র প্রতিবাদে টাঙ্গাইলে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

টাঙ্গাইলে ঐতিহ্যবাহী জিআই পণ্য তুলে ধরতে জেলা প্রশাসক জনাব শরীফা হক-এর উদ্যোগে নির্মিত তথ্যচিত্র

টাঙ্গাইল জেলার পর্যটন সম্ভাবনা, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যবাহী জিআই পণ্য তুলে ধরতে জেলা প্রশাসক জনাব শরীফা হক-এর উদ্যোগে নির্মিত তথ্যচিত্র "Colours of Tangail" একটি চমৎকার উদ্যোগ। এই ভিডিওটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচারের মাধ্যমে টাঙ্গাইলের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ানো এবং স্থানীয় অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়তা করা সম্ভব। তথ্যচিত্রটি শেয়ার করার জন্য কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো: ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার (Share on Digital Platforms) সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media): Facebook, YouTube, Instagram এবং Twitter-এর মতো প্ল্যাটফর্মে ভিডিওটি আপলোড করা হইছে।বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও পর্যটন বিষয়ক পেজগুলোতেও এটি শেয়ার করা যেতে পারে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (Official Websites): টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য সরকারি পোর্টালে ভিডিওটি যুক্ত হয়েছে। পর্যটন ব্লগ ও ফোরাম (Tourism Blogs and Forums): দেশি-বিদেশি পর্যটন বিষয়ক ব্লগ, ট্রাভেল ফোরাম এবং কমিউনিটি গ্রুপগুলোতে ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে।আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচার (International Promotion) বিদেশে অবস্থিত দূতাবাস (Embassies Abroad): বিদেশের বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোতে ভিডিওটি পাঠান, যাতে তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বা তাদের নিজস্ব প্রচার মাধ্যমে এটি প্রদর্শন করতে পারে। আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ও মেলা (International Events and Fairs): আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা বা সাংস্কৃতিক উৎসবে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্য তুলে ধরার সুযোগ থাকলে সেখানে এই ডকুমেন্টারিটি প্রদর্শন করা হয়েছে। স্থানীয় অর্থনীতি ও জিআই পণ্যের প্রসার (Promoting Local Economy and GI Products) জিআই পণ্যের ব্র্যান্ডিং (Branding GI Products): ভিডিওতে প্রদর্শিত টাঙ্গাইলের শাড়ি, মিষ্টি, ইত্যাদি জিআই পণ্যের অনলাইন প্রচারের ব্যবস্থা । ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের সাথে সংযোগ স্থাপন করে সরাসরি বিক্রির সুযোগ তৈরি করা এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সহায়তা (Supporting Local Entrepreneurs): তথ্যচিত্রের মাধ্যমে স্থানীয় কারিগর এবং উদ্যোক্তাদের কাজকে তুলে ধরুন, যা তাদের পণ্যের চাহিদা বাড়াতে সাহায্য করবে। টেকসই উন্নয়নের নিশ্চয়তা (Ensuring Sustainable Development) সচেতনতা সৃষ্টি (Awareness Creation): পর্যটকদের স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে উৎসাহিত করুন। পরিকল্পিত পর্যটন (Planned Tourism): পর্যটন স্থানগুলোতে ভিড়ের চাপ সামলাতে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। "Colours of Tangail" ডকুমেন্টারিটি টাঙ্গাইলকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত করতে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে টেকসইভাবে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

নভেম্বর ৮, ২০২৫ 0

টাঙ্গাইলের বাসাইলে অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫০০ মিটার চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে।

টাঙ্গাইলে ভারতের মথ ডালকে মুগ ডাল হিসেবে বিক্রির দায়ে জরিমানা

টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে দালাল আটক এবং বিভিন্ন মেয়াদে সাজা

কালিহাতীতে বকেয়া পরিশোধ না করায় সিলগালা হলো এলেঙ্গা রিসোর্ট

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে অবস্থিত এলেঙ্গা রিসোর্টটি বকেয়া ভাড়ার কারণে প্রশাসন সিলগালা করে দিয়েছে। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ইজারা নেওয়া জমিতে রিসোর্টটি পরিচালিত হচ্ছিল, কিন্তু রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ দীর্ঘদিন ধরে ভাড়া পরিশোধ করছিল না। সিলগালা করার কারণ বকেয়া ভাড়া পরিশোধের জন্য সেতু কর্তৃপক্ষ বারবার নোটিশ দিলেও রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ তাতে সাড়া দেয়নি। প্রায় সোয়া কোটি টাকা ভাড়া বকেয়া থাকার পর বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) রিসোর্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। রিসোর্টটি হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেখানকার অনেক কর্মচারী অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন। তাদের কয়েক মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে এবং এখন বেতন কে দেবে, সে বিষয়ে তারা কিছু জানেন না। উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হওয়ায় এলেঙ্গা রিসোর্টটি স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখত। রিসোর্ট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পর্যটকদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে।গ্রাম-গঞ্জ বকেয়া ভাড়ার কারনে এলেঙ্গা রিসোর্ট বন্ধ করল প্রশাসন জেলা প্রতিনিধি, টাঙ্গাইল | বকেয়া ভাড়ার কারনে এলেঙ্গা রিসোর্ট বন্ধ করল প্রশাসন উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হিসেবে খ্যাত টাঙ্গাইলের এলেঙ্গায় যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এলেঙ্গা রিসোর্ট (সাবেক বিরতি) বকেয়া ভাড়ার কারণে সিলগালা করেছে প্রশাসন। বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে ১২ টায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে রিসোর্টটি সিলগালা করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এলেঙ্গা রিসোর্টটি যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষের জায়গা ভাড়া নিয়ে পরিচালিত হচ্ছিল। তবে বেশ কয়েক মাসের ভাড়া পরিশোধ না করায় কর্তৃপক্ষ একাধিকবার নোটিশ দেওয়ার পরও কোনো সাড়া না পেয়ে শেষ পর্যন্ত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে রিসোর্টটিতে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, এলেঙ্গা রিসোর্টের কাছে ৩০ মাসের ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা ভাড়া বকেয়া রয়েছে। সেতু বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আহসানুল কবীর পাভেল জানান, আমাদের স্টেট ডিপার্টমেন্ট দীর্ঘদিন তারা ভাড়া দেয়নি। এ বিষয়ে বড় ধরনের একটা অডিড আপত্তি হয়েছে। তারি প্রেক্ষিতে অফিসের নির্দেশনায় আমরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে এলেঙ্গা রিসোর্ট সিলগালা করে দিচ্ছি। কালিহাতী উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সায়েদা খানম লিজা জানান, এলেঙ্গা রিসোর্টটি মূলত বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের মালিকানাধীন জমিতে প্রতিষ্ঠিত। কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রিসোর্ট পরিচালনার উদ্দেশ্যে জমিটি ইজারা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার বকেয়া ইজারার অর্থ পরিশোধ না করায় সেতু কর্তৃপক্ষ একাধিকবার চিঠি ও নোটিশ প্রদান করলেও তারা তাতে সাড়া দেয়নি। যার কারণে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। রিসোর্টে কর্মরত কয়েকজন কর্মচারী জানান, এখানে ৫৪ জন লোক কাজ করি। আমাদের প্রায় ছয় মাসের বেতন বাকি। হঠাৎ করে রিসোর্ট বন্ধ হবে এটা আমরা কেউই জানতাম না। এখন বাড়ী যাবো আমাদের কাছে কোন টাকা পয়সা নাই, আমরা বেতনের দাবীতে রাস্তায় দাঁড়াবো। এখানকার মালিক বিদেশে থাকে তাকে আমরা পাইনা, এখন কে আমাদের দাবী পূরণ করবে। স্থানীয়দের মতে, এলেঙ্গা উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার হওয়ায় এলাকায় বহু পর্যটক ও যাত্রী অবস্থান করেন। ফলে এই রিসোর্টটি ছিল বেশ পরিচিত একটি প্রতিষ্ঠান। তবে মালিকপক্ষের বকেয়া পরিশোধ না করায় প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মচারীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

নভেম্বর ৬, ২০২৫ 0

টাঙ্গাইল দেলদুয়ারে কোর রোড নেটওয়ার্ক অগ্রগতিতে কর্মশালা

দেশের সাধারন মানুষের ভোগান্তির আরেক নাম বিদ্যুৎতের প্রিপেইড মিটার

টাংগাইল জেলার ভুয়াপুর উপজেলা ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ ২০২৫অনুষ্ঠিত হয়

0 মন্তব্য