দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”
বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ। এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।
টাংগাইলের সখিপুরে বিভিন্ন কসমেটিক এবং নিত্য প্রয়োজনীয় প্রসাধনীর দোকানগুলোতে এক যোগে অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। ০৬ নভেম্বর ২০২৫ তারিখ সখিপুর উপজেলার সখিপুর বাজারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টাঙ্গাইল কর্তৃক পরিচালিত এক অভিযানে অবৈধ ও নিষিদ্ধ প্রসাধন সামগ্রী বিক্রয়ের অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী এক প্রতিষ্ঠানকে ১,০০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং বিপুল সংখ্যক নকল প্রসাধন সামগ্রী জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে। তাঁরা নিয়মিত ভাবে মনিটরিং করবে ।জনস্বার্থে সমগ্র জেলায় এ অভিযান অব্যাহত থাকবে ।
(২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার পার্ক বাজার সংলগ্ন গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানটি পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল। তিনি তার বিশেষ মনিটরিং টিম নিয়ে দোকানে থাকা দইয়ের উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা, বেশ কিছু পরিমাণ পচে যাওয়া দই দোকানে সংরক্ষণ করা এবং মিষ্টান্ন তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল পাওয়ার দায়ে টাঙ্গাইলের গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে, আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবেন। অভিযানে পৌর স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী স্বপ্নন কুমার ঘোষ জানান, সাধারণত তিনি খুচরা ভাবে দধি বিক্রি করে থাকেন। ফলে তৈরিকৃত দধিতে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এখন থেকে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, উদ্ধারকৃত পচে যাওয়া দধিগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছিল। এছাড়া যে মিষ্টি তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল হাওয়া গেছে, সেটি বর্তমানে মিষ্টি তৈরীর কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে না। আমরা সবসময় চেষ্টাকরি গ্রাহককে সর্বোচ্চ মানের দধি ও মিষ্টান্ন সরবরাহ করার।
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে ০৯ নভেম্বর ২০২৫ তারিখ মম ফুড প্রোডাক্টস, সয়া বাজার, পালিমা, কালিহাতিকে অস্বাস্থ্যকর, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে মানহীন চিপস তৈরি,পরিবেশন, উৎপাদনের পূর্বেই উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ উল্লেখ থাকার অভিযোগের প্রেক্ষিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী ১৩০০০০/-(এক লক্ষ ত্রিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়। জেলার কালিহাতী উপজেলার সয়া বাজারে অবস্থিত মম ফুড প্রোডাক্টস-কে অস্বাস্থ্যকর ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে মানহীন চিপস তৈরি ও পরিবেশন, এবং উৎপাদনের পূর্বেই প্যাকেটে উৎপাদনের তারিখ বসানো এবং নানা ধরনের অস্বাস্থ্যকর প্রমাণ পাওয়া গেছে ফলে সেই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা ও অর্থদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
০২নভেম্বর ২০২৫ তারিখ সকালে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার কাইতকাই গ্রামে ঘটে এই হৃদয়বিদারক ঘটনা। নিহত তোহা স্থানীয় মুক্তার আলী ও রুমি আক্তার দম্পতির কন্যা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মুক্তার আলী প্রায় এক বছর ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় ছিলেন। পরিবার থেকে তাঁকে চিকিৎসার জন্য নানা জায়গায় নেওয়া হলেও খুব একটা উন্নতি হয়নি। ঘটনার রাতে হঠাৎ তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। নিঃশব্দ ঘরের মধ্যে ঘুমন্ত মেয়ের গায়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে ছুরি দিয়ে দুই জায়গায় আঘাত করেন। একটি বুকে, আরেকটি পেটে। মুহূর্তেই রক্তে ভেসে যায় ছোট্ট তোহার দেহ। তার ক্ষতবিক্ষত শরীর থেকে বেরিয়ে আসে নাড়িভুঁড়ি। এক বিভীষিকাময় দৃশ্য যা দেখে মূর্ছা যান মা রুমি আক্তার। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেন, কিন্তু কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, তোহা আর বেঁচে নেই। এদিকে শান্ত গ্রামের মানুষ এখনো বিশ্বাস করতে পারছে না, একজন বাবা এমন নিষ্ঠুর হতে পারে! তোহার নিথর দেহ ঘিরে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মা রুমি আক্তার, আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা। কেউ বলছেন, তোহার মুখের হাসিটা যেন এখনো চোখে ভাসে। কেউ আবার নিঃশব্দে তাকিয়ে আছে আকাশের দিকে যেন প্রশ্ন ছুঁড়ে দিচ্ছে। একজন পিতা কীভাবে নিজের সন্তানের ঘাতক হতে পারে? ঘটনার পরই ঘাতক বাবা মুক্তার আলী পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে ঘাটাইল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং পলাতক বাবাকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান শুরু করেছে। ঘাটাইল থানার তদন্ত অফিসার সজল খান বলেন, ঘটনাটি সত্যিই হৃদয়বিদারক। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মুক্তার আলী মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় শিশুটিকে হত্যা করেছে। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে ৬০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির নগদ ৬ হাজার ৪০০ টাকা সহ তিন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে সখীপুর থানা পুলিশ। শনিবার (২৫ অক্টোবর) রাতে সখীপুর পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের গড়গোবিন্দপুর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। মাসুদ রানা (৩৮), পিতা সাহেদ আলী, মাতা মৃত বেহুলা, সাং শাহিন স্কুলের পাশে, ৭ নম্বর ওয়ার্ড, সখীপুর পৌরসভা।মোঃ নাজমুল হোসেন (২৫), পিতা মোঃ মোতালেব হোসেন, মাতা শাহানাজ বেগম, সাং প্রতিমাবংকী, ইউনিয়ন দাড়িয়াপুর। মোঃ আশিক মিয়া (২৮), পিতা আঃ রাজ্জাক, মাতা রত্না বেগম, সাং লাঙ্গুলিয়া বংশীবাড়ী, থানা সখীপুর।পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। তাদের কাছ থেকে ৬০ পিচ ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির নগদ ৬৪০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।