দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”
বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ। এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।
(২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার পার্ক বাজার সংলগ্ন গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানটি পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল। তিনি তার বিশেষ মনিটরিং টিম নিয়ে দোকানে থাকা দইয়ের উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা, বেশ কিছু পরিমাণ পচে যাওয়া দই দোকানে সংরক্ষণ করা এবং মিষ্টান্ন তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল পাওয়ার দায়ে টাঙ্গাইলের গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে, আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবেন। অভিযানে পৌর স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী স্বপ্নন কুমার ঘোষ জানান, সাধারণত তিনি খুচরা ভাবে দধি বিক্রি করে থাকেন। ফলে তৈরিকৃত দধিতে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এখন থেকে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, উদ্ধারকৃত পচে যাওয়া দধিগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছিল। এছাড়া যে মিষ্টি তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল হাওয়া গেছে, সেটি বর্তমানে মিষ্টি তৈরীর কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে না। আমরা সবসময় চেষ্টাকরি গ্রাহককে সর্বোচ্চ মানের দধি ও মিষ্টান্ন সরবরাহ করার।
“মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”–এ প্রথম রানার্সআপ আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া দেশের আয়োজিত বর্ণাঢ্য প্রতিযোগিতা “মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”-এ প্রথম রানার্সআপের মুকুট জয় করলেন তরুণ ফ্যাশন মডেল আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া। ফ্যাশন জগতে ইতিমধ্যেই তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করে। শুধু মডেলিং নয়, সিনথিয়া অভিনয়ের ক্ষেত্রেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্ন বুকে লালন করছেন। ইতোমধ্যে তিনি সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সাদেক সিদ্দিকীর পরিচালনায় “দেনা পাওনা” সিনেমায় অভিনয় করছেন। রানার্সআপের মুকুট মাথায় পরার পর আবেগে আপ্লুত সিনথিয়া জানান—ঢালিউড কুইন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস আমাকে মুকুট পড়িয়ে দিয়েছেন এই আনন্দ আমি বুঝাতে পারবো না। “এই সাফল্য আমার জন্য অনেক বড় অর্জন। তবে আমি শুধু এখানেই থেমে থাকতে চাই না। আমি চাই নিজেকে মিডিয়া অঙ্গনে আরও দূর, বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে। দেশবাসীর কাছে আমি দোয়া চাই।” আজকের এই অর্জন আমি আবার মা বাবা পরিবার এবং আমাকে যারা সাপোর্ট করেছেন তাদেরকে উৎসর্গ করতে চাই। বহু বাধা ও প্রতিকূলতা পেরিয়ে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছেছেন সিনথিয়া। তাঁর অদম্য চেষ্টা, আত্মবিশ্বাস আর স্বপ্নই তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাশন থেকে চলচ্চিত্র—সব জায়গাতেই আলো ছড়ানোর ইচ্ছে তার। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে সিনথিয়া এখন এক অনুপ্রেরণার নাম। তাঁর কথায়— “এই মুকুট আমার স্বপ্নযাত্রার প্রথম ধাপ মাত্র। সামনে আরও অনেক পথ, আরও অনেক লড়াই।”
টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী কেন্দ্রীয় কমিটির শিশু বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে মির্জাপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত নেতাদের আয়োজনে গোড়াই ইউনিয়নের শিল্পাঞ্চল এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে। এই কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক সাইদুর রহমান সাইদ সোহরাব এবং বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির সভাপতি ও টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ফিরোজ হায়দার খান। এ সময় তাদের অনুসারী, উপজেলা ও পৌর বিএনপির নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গোড়াই শিল্পাঞ্চল এলাকা ঘুরে গোড়াই ফ্লাইওভারের নিচে এসে সমাবেশ করেন। সমাবেশে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মহসীন হলের সাবেক জিএস সাইদুর রহমান সাইদ সোহরাব ছাড়াও বাংলাদেশ ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ফিরোজ হায়দার খান, উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর মৃধা, লতিফপুর ইউপি চেয়ারম্যান আলী হোসেন রনি, বিএনপি নেতা খন্দকার মোবারক হোসেন, ছোরহাব হোসেন মাহবুব শিকদার, সেতু হায়দার খান, আলী আযম খান উথান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। জানা গেছে, গত (৩ নভেম্বর) বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনসহ দেশের ২৩৭টি সংসদীয় আসনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীদের প্রাথমিক নামের তালিকা প্রকাশ করেন। সেই তালিকায় টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে মনোনয়ন পান বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির শিশু বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী। স্থানীয় বিএনপির নেতারা জানান, ওই ঘোষণার পর থেকেই দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত নেতাদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দেয়। মনোনয়ন বঞ্চিত নেতা বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মহসীন হলের সাবেক জিএস সাইদুর রহমান সাইদ সোহরাবের অনুসারীরা মনোনয়নটি বাতিলের দাবিতে এর আগে একাধিক কর্মসূচি পালন করেন।
সাজিদ পিয়াল:টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল–সখীপুর) আসনে সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেলের প্রার্থীতা: নির্বাচনী মাঠে নতুন উত্তাপ। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল–সখীপুর) আসনে প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন দেশের উদীয়মান শিল্পপতি, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহ-সভাপতি ও লাবিব গ্রুপের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল। ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক উন্নয়ন এবং জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে দীর্ঘদিনের সুনামের কারণে তিনি এলাকার পরিচিত মুখ। সালাউদ্দিন আলমগীর রাসেল স্থানীয় রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিচিতি পেয়েছেন ব্যবসা ও সমাজসেবার মাধ্যমে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি স্কুল-কলেজ উন্নয়ন, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সহায়তা, স্বাস্থ্যসেবা ও অবকাঠামোগত কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। তার এই কর্মকাণ্ড স্থানীয় জনগণের মধ্যে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। সম্প্রতি তিনি বিভিন্ন ইউনিয়ন ও হাট-বাজারে গণসংযোগ শুরু করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময়, সমস্যা শোনা এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা তুলে ধরার মাধ্যমে তিনি নির্বাচনী মাঠে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন। বিশেষ করে যুব ও ছাত্র সমাজের মধ্যে তার জনপ্রিয়তা পড়ার মতো। রাসেল এ আসনের জন্য যে উন্নয়ন পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন, তার মধ্যে রয়েছে— ও যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ যুব ও নারীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি শিক্ষার মান উন্নয়ন ও প্রযুক্তি শিক্ষার প্রসার গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার সম্প্রসারণ কৃষি উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থার উন্নয়ন পানি, বিদ্যুৎ ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়ন স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ব্যবসায়িক পরিচয়ের পাশাপাশি মানুষের পাশে কাজ করার কারণে তিনি এ আসনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত। নির্বাচনী মাঠে তার সক্রিয়তা ও পরিকল্পনা নতুন সমীকরণ তৈরি করেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, “রাসেল সাহেব দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় কাজ করে আসছেন। তার প্রার্থীতা নিয়ে আমরা আশাবাদী। আশা করি, তিনি এলাকার উন্নয়নে নতুন মাত্রা যোগ করবেন।” নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, টাঙ্গাইল-৮ আসনের ভোট রাজনীতিতেও উত্তাপ বাড়ছে। ভোটাররা নতুন নেতৃত্ব ও উন্নয়নমুখী কার্যক্রমকে কেন্দ্র করে ভোটের প্রতিটি পদক্ষেপে সক্রিয় ভূমিকা রাখবেন বলে আশা করছেন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনিত রাজশাহী চারঘাট-বাঘা-৬ আসনের এমপি পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ নামজুল হক এর মোটরসাইকেল শোডাউন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে দশটায় উপজেলাধীন চন্ডিপুর হাই স্কুল মাঠে মোটরসাইকেল শোডাউনের জমায়েত হয়। চারঘাট ও বাঘা উপজেলার শত শত মোটরসাইকেল জমায়েত হয়ে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্য অনুষ্ঠিত হয়েছে। জামায়াতের নেতাকর্মীদের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য শেষে প্রায় ১৫শত মোটরসাইকের শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজশাহী জেলা শাখার সেক্রেটারি জনাব গোলাম মর্তুজা।আরও উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী জেলা নায়েবে আমীর মইনুল হোসেন শেখ,চারঘাট -বাঘা আসনের এমপি পদপ্রার্থী অধ্যক্ষ মোঃ নাজমুল হক। বাঘা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা জিন্নাত আলী, রাজশাহী জেলা জামায়াতের শুরা ও কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক কামরুজ্জামান, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোঃ শফিকুল ইসলাম,বাঘা উপজেলা আমীর শিক্ষক আব্দুল্লাহ আল মামুন নুহু, চারঘাট উপজেলা আমীর শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ, বাঘা উপজেলা সেক্রেটারি মাস্টার ইউনুছ আলী, নায়েবে আমীর অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম, উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার রেজাউল করিম,বাঘা পৌরসভার আমীর অধ্যাপক সাবদার হোসেন, আড়ানী পৌরসভা আমীর অধ্যাপক মনিরুল আজম জিন্জু , শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন বাঘা উপজেলা সাধারণ সম্পাদক সবুজ মাহমুদ প্রমুখ। তথ্য সূত্রে পাওয়া , বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর চারঘাট-বাঘা-৬ আসনের মনোনীত এমপি প্রার্থী অধ্যক্ষ মোঃ নাজমুল হক এর নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসাবে এই শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়।মোটরসাইকেল শোভাযাত্রাটি বাঘা উপজেলা চন্ডিপুর হাইস্কুল মাঠ থেকে শুরু করে বাঘা বাজার, মনিগ্রাম বাজার,মীরগঞ্জ হয়ে চারঘাট বাজার, সরদা হয়ে শিশাতলা দিয়ে নন্দনগাছী বাজার,কালুহাটি, আড়ানী বাজার, তেঁতুলিয়া বাজার হয়ে বাঘার ঐতিহাসিক ঈদগাঁ ময়দানে এসে শেষ হয়