টাঙ্গাইলে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসে বিনামূল্যে হেলমেট বিতরণ করছেন সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমিরী খান। টাঙ্গাইলের গুরুত্বপুর্ণ পয়েন্টে ট্রাফিক সার্জেন্ট এবং সহ প্রশাসনের বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ উপস্থিতছিলেন।‘মানসম্মত হেলমেট ও নিরাপদ নিশ্চিত করেন এবং সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী (সিনথিয়া আজমিরী খান) দিবসটিতে সকলকে সচেতন করেন আরো বলেন,,,গতি কমবে জীবন ও সম্পদের ক্ষতি,, এই স্লোগাকে সামনে রেখে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন করা হয়েছে। এ সময় বিনামূল্যে হেলমেটও বিতরণ করা হয়। বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের উদ্যোগে শতাধিক হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালকদের হাতে হেলমেট তুলে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সিনথিয়া আজমিরী খান জানান, সড়ক নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, আইন মানার সংস্কৃতি গড়ে তোলা এবং নাগরিকদের মধ্যে দায়িত্ববোধ ও নিরাপত্তা সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে চালকদের মধ্যে হেলমেট বিতরণ করা হয়। তিনি আরও জানান, একটি হেলমেট শুধু আইন মেনে ব্যবহার করলে হবে না এটি জীবনের নিরাপত্তার প্রতীক। সড়কে চলাচলের সময় হেলমেট ব্যবহার ও ট্রাফিক আইন মেনে চলার জন্য সকল মোটরসাইকেল চালকদের আহ্বান জানানো হচ্ছে এবং তিনি অভিব্যক্ত পোষণ করেন যেন সকল যানবাহন চালকরা অধিক সতকর্তা অবলম্বন করে সড়কে নিরাপদে যানবাহন চালনা করেন
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”
বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ। এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।
টাংগাইলের সখিপুরে বিভিন্ন কসমেটিক এবং নিত্য প্রয়োজনীয় প্রসাধনীর দোকানগুলোতে এক যোগে অভিযান পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। ০৬ নভেম্বর ২০২৫ তারিখ সখিপুর উপজেলার সখিপুর বাজারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, টাঙ্গাইল কর্তৃক পরিচালিত এক অভিযানে অবৈধ ও নিষিদ্ধ প্রসাধন সামগ্রী বিক্রয়ের অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুযায়ী এক প্রতিষ্ঠানকে ১,০০,০০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং বিপুল সংখ্যক নকল প্রসাধন সামগ্রী জব্দ ও ধ্বংস করা হয়েছে। তাঁরা নিয়মিত ভাবে মনিটরিং করবে ।জনস্বার্থে সমগ্র জেলায় এ অভিযান অব্যাহত থাকবে ।
(২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার পার্ক বাজার সংলগ্ন গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানটি পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল। তিনি তার বিশেষ মনিটরিং টিম নিয়ে দোকানে থাকা দইয়ের উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা, বেশ কিছু পরিমাণ পচে যাওয়া দই দোকানে সংরক্ষণ করা এবং মিষ্টান্ন তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল পাওয়ার দায়ে টাঙ্গাইলের গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে, আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবেন। অভিযানে পৌর স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী স্বপ্নন কুমার ঘোষ জানান, সাধারণত তিনি খুচরা ভাবে দধি বিক্রি করে থাকেন। ফলে তৈরিকৃত দধিতে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এখন থেকে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, উদ্ধারকৃত পচে যাওয়া দধিগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছিল। এছাড়া যে মিষ্টি তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল হাওয়া গেছে, সেটি বর্তমানে মিষ্টি তৈরীর কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে না। আমরা সবসময় চেষ্টাকরি গ্রাহককে সর্বোচ্চ মানের দধি ও মিষ্টান্ন সরবরাহ করার।
সাজিদ পিয়াল: টাংগাইলের কালিহাতী উপজেলার নগরবাড়ী তারাকান্দি মহাসড়কে মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর, ২০২৫), বেলা সাড়ে ১১টার দিকে একটি সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত এবং একজন আহত হয়েছেন। একটি মাইক্রোবাস সিএনজি চালিত অটোরিকশার পিছনে ধাক্কা দিলে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ঘটে এবং সিএনজিটি আগুনে পুড়ে যায়।এই ঘটনায় সিএনজির এক যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন, যার পরিচয় এখনও জানা যায়নি। আহত সিএনজি চালক শান্তকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এই ঘটনায় প্রফেসর সোহরাব উদ্দিন আই এম টি এন্ড ম্যাটস এর ল্যাব ডিপার্টমেন্ট এর ১৩ তম ব্যাচ ২০১৯ -২০ সেশনের (আল আমিন) নামের ব্যাক্তি শরীর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আহত সিএনজি চালক শান্তকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, একজন যাত্রী নিয়ে টাঙ্গাইল থেকে ছড়ে আসা একটি সিএনজি ভূঞাপুরের দিকে যাচ্ছিলো। বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে সিএনজিটি কালিহাতী উপজেলার নগরবাড়ি এলাকায় পৌঁছলে একটি মাইক্রোবাস পিছনে ধাক্কা দেয়। এতে সিএনজিটির গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আগুন ধরে যায়। চালক শান্ত বাইরে বের হয়ে আসলেও ভিতরে আগুনে পুড়ে মারা যায় এক যাত্রী। খবর পেয়ে ভূঞাপুর ও এলেঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ভূঞাপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের লিডার মো. স্বপন আলী বলেন, আমরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। আগুনে সিএনজিটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মাইক্রোবাসের ধাক্কার পরপরই সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। কালিহাতী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুল ইসলাম জানান, দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা যায়নি। তবে মাইক্রোবাসের চালককে আটক করা হয়েছে। মাইক্রোবাসটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। নিহতের পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শনিবার (৮ নভেম্বর) সকালে টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ কোর্ট প্রাঙ্গণে ন্যায়কুঞ্জের ফলক উন্মোচন ও ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী। এই বিশ্রামাগারে মিনি কনফেকশনারি, পুরুষ ও নারীদের জন্য পৃথক টয়লেট, মাতৃদুগ্ধপান কেন্দ্র, ক্যান্টিন এবং বিশ্রামের জন্য পর্যাপ্ত আসনের ব্যবস্থা রয়েছেএ সময় বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ন্যায়কুঞ্জকে রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, 'আদালতে আগত বিচার প্রার্থীদের মধ্যে নারী বিচার প্রার্থীদের যেন বিশ্রামাগারে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সুযোগ দেওয়া হয়। আদালতে এসে অনেকে টয়লেট ও ওয়াশরুম ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে। অনেকে বিড়ম্বনায় পড়েন। আশা করি এর মাধ্যমে সেই কষ্ট লাঘব হবে। যে উদ্দেশ্য নিয়ে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণ করা হলো সবার সহযোগিতায় আশা করি সেটি সফল হবে।’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ন্যায়কুঞ্জকে রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে বলেন, 'আদালতে আগত বিচারপ্রার্থীদের মধ্যে নারী বিচারপ্রার্থীদের যেন বিশ্রামাগারে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সুযোগ দেওয়া হয়। আদালতে এসে অনেকে টয়লেট ও ওয়াশরুম ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে। অনেকে বিড়ম্বনায় পড়েন। আশা করি এর মাধ্যমে সেই কষ্ট লাঘব হবে। যে উদ্দেশ্য নিয়ে ন্যায়কুঞ্জ নির্মাণ করা হলো সবার সহযোগিতায় আশা করি সেটি সফল হবে। উদ্বোধনকালে টাঙ্গাইল জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. কাওসার আহমেদ, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কামরুজ্জামান, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি মো. জহুর আজহার খান, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, জেলা জজ কোর্টের পিপি শফিকুল ইসলাম রিপনসহ আদালতের বিচারক ও আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
টাঙ্গাইল জেলার পর্যটন সম্ভাবনা, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যবাহী জিআই পণ্য তুলে ধরতে জেলা প্রশাসক জনাব শরীফা হক-এর উদ্যোগে নির্মিত তথ্যচিত্র "Colours of Tangail" একটি চমৎকার উদ্যোগ। এই ভিডিওটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচারের মাধ্যমে টাঙ্গাইলের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়ানো এবং স্থানীয় অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়তা করা সম্ভব। তথ্যচিত্রটি শেয়ার করার জন্য কিছু কার্যকর উপায় নিচে দেওয়া হলো: ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার (Share on Digital Platforms) সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media): Facebook, YouTube, Instagram এবং Twitter-এর মতো প্ল্যাটফর্মে ভিডিওটি আপলোড করা হইছে।বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও পর্যটন বিষয়ক পেজগুলোতেও এটি শেয়ার করা যেতে পারে। অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (Official Websites): টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য সরকারি পোর্টালে ভিডিওটি যুক্ত হয়েছে। পর্যটন ব্লগ ও ফোরাম (Tourism Blogs and Forums): দেশি-বিদেশি পর্যটন বিষয়ক ব্লগ, ট্রাভেল ফোরাম এবং কমিউনিটি গ্রুপগুলোতে ভিডিওটি শেয়ার করা হয়েছে।আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রচার (International Promotion) বিদেশে অবস্থিত দূতাবাস (Embassies Abroad): বিদেশের বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোতে ভিডিওটি পাঠান, যাতে তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বা তাদের নিজস্ব প্রচার মাধ্যমে এটি প্রদর্শন করতে পারে। আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ও মেলা (International Events and Fairs): আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা বা সাংস্কৃতিক উৎসবে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্য তুলে ধরার সুযোগ থাকলে সেখানে এই ডকুমেন্টারিটি প্রদর্শন করা হয়েছে। স্থানীয় অর্থনীতি ও জিআই পণ্যের প্রসার (Promoting Local Economy and GI Products) জিআই পণ্যের ব্র্যান্ডিং (Branding GI Products): ভিডিওতে প্রদর্শিত টাঙ্গাইলের শাড়ি, মিষ্টি, ইত্যাদি জিআই পণ্যের অনলাইন প্রচারের ব্যবস্থা । ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের সাথে সংযোগ স্থাপন করে সরাসরি বিক্রির সুযোগ তৈরি করা এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সহায়তা (Supporting Local Entrepreneurs): তথ্যচিত্রের মাধ্যমে স্থানীয় কারিগর এবং উদ্যোক্তাদের কাজকে তুলে ধরুন, যা তাদের পণ্যের চাহিদা বাড়াতে সাহায্য করবে। টেকসই উন্নয়নের নিশ্চয়তা (Ensuring Sustainable Development) সচেতনতা সৃষ্টি (Awareness Creation): পর্যটকদের স্থানীয় সংস্কৃতি ও পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে উৎসাহিত করুন। পরিকল্পিত পর্যটন (Planned Tourism): পর্যটন স্থানগুলোতে ভিড়ের চাপ সামলাতে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা করতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। "Colours of Tangail" ডকুমেন্টারিটি টাঙ্গাইলকে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত করতে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে টেকসইভাবে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।