সারা দেশ

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ৮ ইউনিয়নের ২৪০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও শীতবস্ত্র দিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

reporter-icon
নাদিম তালুকদার: স্টাফ রিপোর্টার ( মুক্তধ্বনি )
ডিসেম্বর ৫, ২০২৫ | 0
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ৮ ইউনিয়নের ২৪০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও শীতবস্ত্র দিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ৮ ইউনিয়নের ২৪০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও শীতবস্ত্র দিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উদ্যোগে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প এবং শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৯ পদাতিক ডিভিশনের আয়োজনে উপজেলার দেওলী ইউনিয়নের চকতৈল এ.কে. আব্দুস সালাম উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দিনব্যাপী এ সেবা প্রদান করা হয়। দেলদুয়ার উপজেলার মোট ৮টি ইউনিয়ন থেকে প্রতিটি ইউনিয়নের ৩০ জন করে মোট ২৪০ জন নারী-পুরুষ এ ক্যাম্পে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। সকালে নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর রোগীদের প্রথমে দন্ত চিকিৎসা, প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং ওষুধ সরবরাহ করা হয়। পরে তাদের হাতে শীতবস্ত্র (কম্বল) তুলে দেওয়া হয়। ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পটি পরিচালনা করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৯৮ কম্পোজিট ব্রিগেড ও ১১ আর.ই ব্যাটালিয়ন। দিনব্যাপী সেবা কার্যক্রম তদারকি করেন: লেফটেন্যান্ট কর্নেল নাসের, ১৯ পদাতিক ডিভিশন মেজর হাফেজ, মির্জাপুর উপজেলা ক্যাম্প কমান্ডার মেজর শাহিন, নাগরপুরের সাবেক ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন মাসুদ, বর্তমান ক্যাম্প কমান্ডার।তারা বলেন, শীতের মৌসুমে আর্থিকভাবে সামর্থ্যহীন মানুষের পাশে দাঁড়াতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় মানবিক ভূমিকা পালন করে আসছে। সমাজের মানুষের কল্যাণে এমন উদ্যোগ ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। ক্যাম্পে আসা অনেকেই সেনাবাহিনীর এই মানবিক কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। সেবা গ্রহণকারীরা বলেন,“দূরে হাসপাতালে না গিয়ে গ্রামের কাছেই বিনামূল্যে চিকিৎসা পাওয়া আমাদের জন্য অনেক স্বস্তির।"অনেকে দন্ত চিকিৎসায় উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি শীতবস্ত্র পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেন। দিনব্যাপী ক্যাম্পকে কেন্দ্র করে এলাকাজুড়ে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ, বয়স্ক ও শিশুরা স্কুল মাঠে উপস্থিত হয়ে সেবা গ্রহণ করেন। সেনাবাহিনীর সদস্যরা শৃঙ্খলাপূর্ণভাবে রোগীদের চিকিৎসা, পরীক্ষা ও শীতবস্ত্র বিতরণের ব্যবস্থা করেন। সেনা কর্মকর্তারা জানান, উন্নত চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তাদের মূল লক্ষ্য। দেলদুয়ার, নাগরপুর, সখীপুরসহ আশপাশের উপজেলাতেও পর্যায়ক্রমে এমন সেবা কার্যক্রম চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।
সর্বাধিক পঠিত
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির ঢাকা বিভাগীয় ব্যুরো চীফ হলেন সাংবাদিক মোঃ মনিরুজ্জামান।

দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”

বাংলাদেশের বৃহত্তম এনজিও সংস্থা"আশা"উদ্যোগে গোপালপুরে সোনামুই গ্রামে হয়ে গেল মেডিকেল ফ্রি ক্যাম্পিং

বাংলাদেশের বৃহৎ এনজিও সংস্থা "আশা"এর উদ্যোগে হয়ে গেল ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন যেখানে ফ্রিতে চিকিৎসা দেওয়া হয় এলাকার বিভিন্ন পেশাজীবী এবং কর্মজীবী মানুষের মধ্যে। ২৪ অক্টোবর ২০২৫ তারিখে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার সোনামুই গ্রামে সকাল থেকে এই ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন করা হয় আশায় এনজিও হেমনগর শাখার উদ্যোগে এটি বাস্তবায়িত করা হয়। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মী এবং মেডিকেল অফিসারসহ অন্যান্য সেবিকারা। আশা এনজিও কর্তৃক ক্যাম্পেইনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন "আশা" হেমনগর ব্রাঞ্চের পক্ষথেকে আশা এনজিওর এই ক্যাম্পেইনে গ্রামের সকল পেশাজীবীর মানুষেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ক্যাম্পেইনটিতে অংশগ্রহণ করেন এবং তারই মাধ্যমে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সঠিক ভাবে নিরূপণ করতে সহযোগিতা করেন। আশা এনজিওর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে মানুষের জন্য সময় উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হয়ে দাঁড়াবে যেটি গ্রামের মানুষের মধ্যে সচেতনতা এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে পর্যালোচনা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই উদ্যোগে এলাকাবাসী অত্যন্ত প্রাণবন্ত ভাবে উৎফুল্ল প্রকাশ করেছে। উক্ত ক্যাম্পেইনে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকবৃন্দ এবং সাধারণ মানুষ। এবং তাদের ক্যাম্পেইন ডাক্তার সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করেছে। আশা এনজিও আগামী দিনগুলোর জন্য এইরকম ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পেইন মানুষের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ধাপ হিসাবে গণ্য হবে।

সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদল শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার  বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ।  এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক  ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ,  বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।

টাঙ্গাইল শহরের গৌরঘোষ দধি ভাণ্ডারে ভ্রাম্যমান আদালতের জরিমানা

(২২ অক্টোবর) সকালে টাঙ্গাইল পৌর এলাকার পার্ক বাজার সংলগ্ন গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানটি পরিচালনা করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান রুমেল। তিনি তার বিশেষ মনিটরিং টিম নিয়ে দোকানে থাকা দইয়ের উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ না থাকা, বেশ কিছু পরিমাণ পচে যাওয়া দই দোকানে সংরক্ষণ করা এবং মিষ্টান্ন তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল পাওয়ার দায়ে টাঙ্গাইলের গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে এ ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেলে, আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবেন। অভিযানে পৌর স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে গৌর ঘোষ দধি ও মিষ্টান্ন ভান্ডারের স্বত্বাধিকারী স্বপ্নন কুমার ঘোষ জানান, সাধারণত তিনি খুচরা ভাবে দধি বিক্রি করে থাকেন। ফলে তৈরিকৃত দধিতে উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ দেওয়া সম্ভব হয় না। তবে এখন থেকে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, উদ্ধারকৃত পচে যাওয়া দধিগুলো ফেলে দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছিল। এছাড়া যে মিষ্টি তৈরীর বড় কড়াইয়ে টিকটিকির মল হাওয়া গেছে, সেটি বর্তমানে মিষ্টি তৈরীর কাজে ব্যাবহার করা হচ্ছে না। আমরা সবসময় চেষ্টাকরি গ্রাহককে সর্বোচ্চ মানের দধি ও মিষ্টান্ন সরবরাহ করার।

মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”–এ প্রথম রানার্সআপ আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া

“মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”–এ প্রথম রানার্সআপ আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া দেশের আয়োজিত বর্ণাঢ্য প্রতিযোগিতা “মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”-এ প্রথম রানার্সআপের মুকুট জয় করলেন তরুণ ফ্যাশন মডেল আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া। ফ্যাশন জগতে ইতিমধ্যেই তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করে। শুধু মডেলিং নয়, সিনথিয়া অভিনয়ের ক্ষেত্রেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্ন বুকে লালন করছেন। ইতোমধ্যে তিনি সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সাদেক সিদ্দিকীর পরিচালনায় “দেনা পাওনা” সিনেমায় অভিনয় করছেন। রানার্সআপের মুকুট মাথায় পরার পর আবেগে আপ্লুত সিনথিয়া জানান—ঢালিউড কুইন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস আমাকে মুকুট পড়িয়ে দিয়েছেন এই আনন্দ আমি বুঝাতে পারবো না। “এই সাফল্য আমার জন্য অনেক বড় অর্জন। তবে আমি শুধু এখানেই থেমে থাকতে চাই না। আমি চাই নিজেকে মিডিয়া অঙ্গনে আরও দূর, বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে। দেশবাসীর কাছে আমি দোয়া চাই।” আজকের এই অর্জন আমি আবার মা বাবা পরিবার এবং আমাকে যারা সাপোর্ট করেছেন তাদেরকে উৎসর্গ করতে চাই। বহু বাধা ও প্রতিকূলতা পেরিয়ে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছেছেন সিনথিয়া। তাঁর অদম্য চেষ্টা, আত্মবিশ্বাস আর স্বপ্নই তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাশন থেকে চলচ্চিত্র—সব জায়গাতেই আলো ছড়ানোর ইচ্ছে তার। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে সিনথিয়া এখন এক অনুপ্রেরণার নাম। তাঁর কথায়— “এই মুকুট আমার স্বপ্নযাত্রার প্রথম ধাপ মাত্র। সামনে আরও অনেক পথ, আরও অনেক লড়াই।”

সারা দেশ

আরও পড়ুন
বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনৈতিক নেত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মানুষের আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রতীক-সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনৈতিক নেত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মানুষের আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রতীক-সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

বিএনপির প্রচার সম্পাদক ও টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে দলীয় মনোনীত প্রার্থী সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেছেন, “এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। দেশের অসংখ্য মানুষ নামাজ পড়ে, রোজা রেখে তার সুস্থতা কামনা করছেন। শুধু দলীয় নয়, দেশের মানুষের স্বার্থেই তার সুস্থতা অত্যন্ত জরুরি।” বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবে আয়োজিত খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। টুকু আরও বলেন, “বেগম খালেদা জিয়া শুধু রাজনৈতিক নেত্রী নন, তিনি বাংলাদেশের মানুষের আশা–আকাঙ্ক্ষার প্রতীক। তার সুস্থতার জন্য দেশ-বিদেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। অনেকেই কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গ দানের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা সার্বক্ষণিক তার স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণ করছেন। এশিয়া মহাদেশে সম্ভবত তিনিই একমাত্র নেত্রী যার জন্য এত পরিমাণ মানুষ একযোগে দোয়া করছেন।” তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, “আল্লাহর রহমত ও জনগণের দোয়া থাকলে দেশনেত্রী অবশ্যই দ্রুত সুস্থ হয়ে দেশের মানুষের মাঝে ফিরে আসবেন।” দোয়া মাহফিলে নিজের মনোনয়ন প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে টুকু বলেন, “টাঙ্গাইল-৫ (সদর) আসনে আমাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, এটি শুধু একটি প্রার্থীতা নয়—এটি মানুষের নিরাপত্তা, অধিকার ও স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম। আমি সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও দুঃশাসনমুক্ত একটি সমাজ গড়তে কাজ করতে চাই। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে জনগণের মূল্যবান ভোট প্রয়োজন।” তিনি আরও জানান, টাঙ্গাইল একটি ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক এলাকা, এখানে মানুষ গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচারের প্রতি অনুগত। তাই জনগণের সমর্থন নিয়ে আগামীর নির্বাচনকে তিনি শান্তিপূর্ণ ও অর্থবহ করতে চান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টাঙ্গাইল প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন— জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মাহমুদুল হক সানু,সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজগর আলী, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাকেরুল মওলা,সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ কামরুজ্জামান,প্রেস ক্লাবের সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন,আতোয়ার রহমান আজাদসহ স্থানীয় বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী। অনুষ্ঠানে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত সুস্থতা, দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা কামনায় বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।

ডিসেম্বর ৬, ২০২৫ 0
টাঙ্গাইলে ডি-ম্যাবের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

টাঙ্গাইলে ডি-ম্যাবের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ৮ ইউনিয়নের ২৪০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও শীতবস্ত্র দিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ৮ ইউনিয়নের ২৪০ জনকে চিকিৎসাসেবা ও শীতবস্ত্র দিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

আরিচা-ঘিওর-দৌলতপুর-নাগরপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়ক উন্নয়ন কাজে স্থবিরতা, জনদুর্ভোগ চরমে

আরিচা-ঘিওর-দৌলতপুর-নাগরপুর-টাঙ্গাইল মহাসড়ক উন্নয়ন কাজে স্থবিরতা, জনদুর্ভোগ চরমে

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে প্রাথমিক শিক্ষকদের দিনব্যাপী কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালিত

সাজিদ পিয়াল:টাঙ্গাইলের গোপালপুরে প্রাথমিক শিক্ষকদের দিনব্যাপী কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালিত। টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের তিন দফা দাবির বাস্তবায়নের দাবিতে বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিনব্যাপী কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপজেলার বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষক-শিক্ষিকা একত্রিত হয়ে এই কর্মসূচি পালন করেন।১৩তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ।সহকারী শিক্ষকদের বেতন-ভাতা বৈষম্য দূরীকরণ। প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থার কাঠামোগত উন্নয়ন ও পদোন্নতির সুযোগ বৃদ্ধি-- শিক্ষকরা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ন্যায্য অধিকার না পাওয়ায় আন্দোলন ছাড়া তাদের আর কোনো পথ খোলা নেই। দ্রুত দাবি বাস্তবায়ন না হলে আন্দোলন আরও কঠোর করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তারা।মানববন্ধন ও শাটডাউন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন— বিলকিস সুলতানা, সভাপতি, গোপালপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।এছাড়া বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমাজের নেতা-কর্মীরাও বক্তব্য দেন। বক্তারা বলেন— শিক্ষকদের সম্মান রক্ষা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ন্যায্য বেতনগ্রেড ও পদোন্নতি নিশ্চিত হলে শিক্ষাব্যবস্থার মান আরও উন্নত হবে।শটডাউন কর্মসূচিতে শিক্ষক-শিক্ষিকার পাশাপাশি অভিভাবক, শিক্ষাপ্রেমী ব্যক্তি ও স্থানীয় গণ্যমান্যরা সংহতি প্রকাশ করেন।তারা বলেন, শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি পূরণ হলে দেশের প্রাথমিক শিক্ষা আরও শক্তিশালী হবে।

ডিসেম্বর ৪, ২০২৫ 0
টাঙ্গাইল-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন আলমগীরের পক্ষ থেকে ৭ হাজার শীতবস্ত্র বিতরণ, মানবিক উদ্যোগে প্রশংসার ঝড়

টাঙ্গাইল-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন আলমগীরের পক্ষ থেকে ৭ হাজার শীতবস্ত্র বিতরণ, মানবিক উদ্যোগে প্রশংসার ঝড়

টাঙ্গাইলের মাভাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে পরকীয়া সন্দেহে দুইজন ধরে প্রক্টর অফিসে, শেষ পর্যন্ত পুলিশের হাতে

টাঙ্গাইলের মাভাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে পরকীয়া সন্দেহে দুইজন ধরে প্রক্টর অফিসে, শেষ পর্যন্ত পুলিশের হাতে

রাজধানীতে নিখোঁজ হওয়া টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর শাকিলের লাশ তুরাগ নদী থেকে উদ্ধার

রাজধানীতে নিখোঁজ হওয়া টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীর শাকিলের লাশ তুরাগ নদী থেকে উদ্ধার

টাঙ্গাইলের বন বিপর্যয়: অনুমোদনহীন স’মিলেই হারিয়ে যাচ্ছে প্রাকৃতিক শালবন
টাঙ্গাইলের বন বিপর্যয়: অনুমোদনহীন স’মিলেই হারিয়ে যাচ্ছে প্রাকৃতিক শালবন

টাঙ্গাইলে প্রায় ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭৬ একর বনভূমি রয়েছে—যা দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শাল-গজারি বন হিসেবে পরিচিত। মধুপুর, ঘাটাইল, সখীপুর, কালিহাতী ও মির্জাপুর জুড়ে বিস্তৃত এই বনাঞ্চল দেশের পরিবেশগত ভারসাম্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু বনকে ঘিরেই জেলার বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে ৫৩৯টি করাতকল—যার মধ্যে মাত্র ১৬৩টি বৈধ। বাকি ৩৭৬টি অবৈধ করাতকলে প্রতিদিন চলছে নির্বিচারে গাছ কাটা ও কাঠ পাচার। সরেজমিনে মধুপুর, ধলাপাড়া, বাঁশতৈল, অরণখোলা থেকে শুরু করে দোখলা ও বহেড়াতলী পর্যন্ত ঘুরে দেখা যায়—কোথাও সামাজিক বনের পাশে,কোথাও সংরক্ষিত বনের গা ঘেঁষে,আবার কোথাও বনের ভেতরেই উঠে গেছে করাতকল।অনেক ক্ষেত্রে এসব মিল রেঞ্জ ও বিট অফিসের ঠিক পাশেই, যেন প্রশাসন ও বনবিভাগকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া হয়েছে—এখানে ‘সবই সম্ভব’। বন আইনে বনাঞ্চল থেকে ১০ কিলোমিটারের মধ্যে করাতকল স্থাপন নিষিদ্ধ। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টো চিত্র— সংরক্ষিত বনের শাল, গজারি, পাইকর, কাঁকরাসহ মূল্যবান গাছ কেটে আনা হচ্ছে,অবৈধ স’মিলে এনে দ্রুত চিরাই করলেই হয়ে যাচ্ছে “বৈধ কাঠ”।স্থানীয় বাজারে তা দেদারসে বিক্রি হচ্ছে কোনো বাধা ছাড়াই। মধুপুরে ৪৫,৫০০ একর বনভূমির মধ্যে প্রায় ৩৫,০০০ একর ইতোমধ্যেই বৃক্ষশূন্য। বনে এখন গাছের জায়গা দখল করেছে—আনারস,কলা, ড্রাগন,পেঁপে ও অন্যান্য বাণিজ্যিক ফসল।বাকি ১০ হাজার একর বনও মারাত্মকভাবে ক্ষয়িষ্ণু বলে জানায় স্থানীয় সূত্র। ঘাটাইলে ৯০টি করাতকল, যার মধ্যে ৪৫টি অবৈধ,মধুপুরে ৯০টির মধ্যে ৭৩টিই লাইসেন্সবিহীন, সখীপুরে শতাধিক মিল—লাইসেন্স মাত্র ১২টি।কালিহাতী ও মির্জাপুরেও একই অবস্থা—অধিকাংশ মিলই চালু বছরের পর বছর। অবৈধ করাতকলের মালিক, শ্রমিক ও কাঠ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে উঠে এসেছে ভয়াবহ চিত্র—এক মিল মালিক ইদ্রিস আলী বলেন,“মিলের কোনো কাগজ নেই। বন বিভাগের লোকজন এলে চা-খরচ দিয়ে বিদায় করি।”অন্য মালিক জানান,“বন কর্মকর্তাদের মাসিক চাঁদা দেই। জেলা থেকে অভিযান এলে আগেই জানিয়ে দেয়।”কাঠ ব্যবসায়ী মাসুদ রানার ভাষ্যে, “বন অফিসাররা নিজেরাই টাকা নেন। তাই মিল মালিকদের কোনো ভয় থাকে না।”শ্রমিক বাবুল হোসেন জানান,“বিট অফিসার টাকা খেয়েও হয়রানি করে।”এই অভিযোগগুলো স্থানীয়দের মধ্যে বহুদিনের, কিন্তু এখন তা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। নিয়মভঙ্গ করে—স্কুল,মসজিদ, বাজার ও আবাসিক এলাকার পাশে উঠেছে বিপুলসংখ্যক করাতকল। ভোর থেকে রাত পর্যন্ত কাঠ কাটার শব্দে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা ব্যাহত হচ্ছে, স্থানীয়দের জীবন হয়ে পড়েছে দুর্বিষহ। টাঙ্গাইল বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মোহসিন হোসেন বলেন—জেলায় ৫৩৯টি স’মিল,১৬৩টি বৈধ, ৩৭৬টি অবৈধ।সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হাতে অবৈধ করাতকলের তালিকা দেয়া হয়েছে।প্রতি মাসে অভিযান পরিচালিত হয়।গত মাসে ৭টি অভিযান, এ মাসে ১টি অভিযান হয়েছে।যৌথবাহিনী ও প্রশাসনের মাধ্যমে উচ্ছেদ অব্যাহত রয়েছে। পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)-এর বিভাগীয় সমন্বয়কারী গৌতম চন্দ্র চন্দ বলেন— “করাতকল বিধিমালা ২০১২ স্পষ্ট—বনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে মিল স্থাপন নিষিদ্ধ। টাঙ্গাইলের বেশিরভাগ করাতকলই আইন ভঙ্গ করছে। অবিলম্বে উচ্ছেদ না করলে বন ও জীববৈচিত্র পুরোপুরি শেষ হয়ে যাবে।”তিনি আরও বলেন—“বন ধ্বংস হলে বন্যা, খরা, খরা-উত্তর অগ্নিকাণ্ড, নদীভাঙনসহ ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে।” স্থানীয়দের দাবি—অবৈধ করাতকলের অস্তিত্ব, বনের ভেতর কৃষি জমি তৈরি,মাসোহারা বাণিজ্য। এসব রোধে শুধু মাসিক “দেখানো অভিযান” যথেষ্ট নয়। যতদিন পর্যন্ত অসাধু বন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তি এবং করাতকল মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেয়া হবে—ততদিন টাঙ্গাইলের বন রক্ষা করা অসম্ভব।

ডিসেম্বর ৪, ২০২৫ 0

নিখোঁজের চার দিন পর তুরাগ নদীতে ধনবাড়ীর যুবক মমিনের লাশ উদ্ধার

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের গোবিন্দাসী বাজারের খাল এখন ময়লার ভাগাড়, বর্ষায় তলিয়ে যায় হাট-বাজার

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের গোবিন্দাসী বাজারের খাল এখন ময়লার ভাগাড়, বর্ষায় তলিয়ে যায় হাট-বাজার

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া মাহফিল

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দোয়া মাহফিল

0 মন্তব্য