সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রেহেনা বেগমের দাদন ব্যবসার ভেড়াজালে পড়ে এবং মিথ্যা মামলা হামলার ভয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত সাহেব আলীর ছেলে সংবাদকর্মী শফিউল আলম ও তার আপন সহোদর হাবিজুল আলম।
এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় জানাযায় হাবিজুলের আপন বড়ভাই স্থানীয় সংবাদকর্মী শফিউল আলমের শ্বশুর জামালগঞ্জ উপজেলার তেলিয়া লামাপড়া গ্রামের বাসিন্দা আলিম উদ্দিনের একটি পাওয়ার টিলার জমি আবাদের জন্য পাঠনো হয় তাহিরপুর উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের রাজাই গ্রামে। কিন্তু দাদন ব্যবসায়ী স্কুল শিক্ষিকা রেহেনা বেগম জানতে পারেন দেনাদার হাবিজুল আলমের বড়ভাই সাংবাদিক শফিউল আলমের শ্বশুরের পাওয়ার টিলার রাজাই গ্রামে নেওয়া হয়েছে জমি চাষাবাদের জন্য। এই সুযোগে শিক্ষিকা রেহেনা বেগম দলবল নিয়ে গত ২০২৩ সালের ৭ই আগষ্ট রাজাই গ্রামে গিয়ে এই পাওয়ার টিলারটি জোরপূর্বক নিয়ে আসার চেষ্টাকালে সাংবাদিক শফিউল আলম ৯৯৯ এই নম্বরে কল করলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় পাওয়ার টিলারটি আর নিতে দেয়া হয়নি।
এই শিক্ষিকা রেহেনা বেগম তাহিরপুর উপজেলার বাদাঘাট ইউনিয়নের গড়কাটি গ্রামের মৃত হাফিজ উদ্দিনের মেয়ে এবং তিনি আমতৈল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। এই ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে রেহেনা বেগম ভূক্তভোগী চড়াসুদের দেনাদার হাবিজুল ও শামছুল আলম এবং শফিউল আলমকে বিভিন্নভাবে হুমকি দামকী দিয়ে আসছিলেন। দাদন ব্যবসায়ী স্কুল শিক্ষিকা মোছাঃ রেহেনা বেগম সাংবাদিক শফিউল আলমের আপন ছোটভাই হাবিজুলকে দেড়লাখ টাকা চড়াসুদে দেওয়ার পর থেকে সুদে আসলে টাকা পরিশোধ করতে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে এবং বিভিন্নভাবে ভয়ভীতির কারণে সাংবাদিক শফিউল আলম ২০২৩ সালের ৯ই আগষ্ট দাদন ব্যবসায়ী মোছাঃ রেহেনা বেগমের বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।অভিযোগ সুত্রে জানা যায়,২০২৩ ইং সালের ৬ মার্চ মাসে বিপদে পড়ে হাবিজুল আলম ঐ শিক্ষিকা দাদন ব্যবসায়ী রেহেনা বেগমের দারস্থ হন এবং চড়াসুদে দেড়লাখ টাকায় আরো ত্রিশহাজার টাকা মুনাফা দেয়ার অঙ্গীকার করে সুদে টাকা গ্রহন করেন। সময়মতো সুদ ৩০ হাজার টাকা প্ররিশোধ করলে ও আসলের একলাখ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করতে না পারায় কৃষক হাবিজুল আলমকে মানসিকভাবে নির্যাতন চালায় সুদখোর রেহেনা। পরবর্তীতে দেনাদার হাবিজুল আলম ২০২৩ সালের ৯ আগষ্ট মোট টাকার মধ্যে চল্লিশ হাজার টাকা নিয়ে দাদন ব্যবসায়ী রেহেনা বেগমের বাড়িতে গেলে রেহেনা বেগম চল্লিশ হাজার টাকা রেখে ষ্ট্যাম্পে আর ৬০ টাকা বর্ধিত করে মোট দুইলাখ চল্লিশ হাজার টাকা দুয়েকদিনের মধ্যে পরিশোধ করার জন্য মানসিক চাপ প্রয়োগ করেন এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেন।এঘটনায় হাবিজুল আলম মানসিক অসুস্থ হয়ে পড়লে সাংবাদিক শফিউল আলম জেলা প্রশাসক সুনামগঞ্জ বরাবর সুদখোর রেহেনার বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসনের তরফ থেকে তদন্ত করা হলে ও কোনধরনের সুরাহা হয়নি। পরবর্তীতে দাদন ব্যবসায়ী রেহেনা বেগম রাগান্বিত হয়ে সাংবাদিক শফিউল আলম ও বড় ভাই শামছুল আলম এবং তার ছোট ভাই তফছিরুল আলম হাবিজুল আলমের বিরুদ্ধে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে ও ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান বরাবরে সুদের টাকাগুলো উদ্ধারের জন্য পৃথক দুটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তার লিখিত অভিযোগে ও দায়ের কৃত মামলার লিখিত ভাষ্য ভিন্ন ভিন্ন দেখা যায়।
পরবর্তীতে তৎকালীন ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক আহমদ সাংবাদিক শফিউল আলম ও হাবিজুল আলমকে ২০২৪ ইং সালের ১৫ মে পরিষদে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন উভয়পক্ষই যথাসময়ে পরিষদে হাজির হন। সাংবাদিক শফিউল আলম উপস্থিত হয়ে এই টাকার সাথে তার ও তার আরও দুই ভাই শামছুল আলম ও তফছিরুল আলমের কোন ধরনের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে লিখিত ভাবে জানিয়ে দেন।ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদে রেহেনার দায়ের করা অভিযোগ খারিজ হয় কিন্তু কোনরকম সুরাহা হয়নি। এদিকে ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর সাংবাদিক শফিউল আলম নিজের প্রতিষ্ঠানের জরুরী কাজে বাদাঘট বাজারে গেলে দাদন ব্যবসায়ী স্কুল শিক্ষিকা রেহেনা বেগম তার সন্ত্রাসী বাহিনী সহ সে তাকে আটক করে শারীরিক নির্যাতন করে দুই লাখ টাকা দাবি করে।তাদের সৃজনকৃত একটি লিখিত স্টাম্পে স্বাক্ষর রেখে নগদ ত্রিশহাজার টাকা জোরপূর্বক নিয়ে যায় এবং সাংবাদিকের সোনালী ব্যাংক শাখার একটি চেক এ একলাখ ৭০ হাজার টাকা লিখে চেক রেখে তাকে ছেড়ে দেয়। এই চেক রাখার পর সাংবাদিককে শাসিয়ে দিয়ে দাদন ব্যবসায়ী বলে দেন এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে প্রাণে মেরে ফেলার ও হুমকি দিয়ে দেন। এদিকে আহত সাংবাদিক শফিউল আলম বিশ্বম্ভরপুর এসে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে তাকে নির্যাতনের অভিযোগ এনে গত ২০২৪ সালের ২৭ নভেম্বর সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার ও তাহিরপুর থানায় সুদখোক শিক্ষিকা রেহেনা বেগমের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ দায়েরের ১৮দিন পরে সুদখোর মহাজন রেহেনা বেগম ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে বাদি হয়ে সাংবাদিক শফিউল আলম ও তার ছোটভাই হাবিজুল আলমের নিকট দুইলাখ টাকা পাবে এমন অভিযোগ এনে আমল গ্রহনকারী জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাহিরপুর জোনে একটি মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-২৭০/২০২৪ইং তারিখ। এই মামলা থেকে আদালতের বিজ্ঞ বিচারক সাংবাদিক শফিউল আলমকে অব্যাহতি প্রদান করেন। পরবর্তীতে এই মামলাটি বাদাঘাট ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম আদালতে বিচার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এদিকে এই মামলার পর সাংবাদিক শফিউল আলম সুদখোর মহাজন শিক্ষিকা রেহেনা বেগমকে আসামী করে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাহিরপুর জোনে মামলা নং ১১৭/২৪ একটি মামলা দায়ের করেন।মাননীয় আদালত মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশ কে।এ মামলার তদন্তে রেহেনার দাদন ব্যবসার বিষয় টি উঠে আসে।সি আর ১১৭/২৪
এই মামলার পরপরই রেহেনা বেগম সাংবাদিক শফিউল আলমকে আসামী করে আদালতে আরেকটি মামলা দায়ের করেন।
এদিকে সাংবাদিক শফিউল আলম বৃহস্পতিবার(১৪ই আগষ্ট ২০২৫) ইং তারিখে সুদখোর রেহেনা বেগমের বিরুদ্ধে সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বরাবরে আরো পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। এদিকে শিক্ষিকা রেহেনা বেগম জেলার বিভিন্ন উপজেলায় চড়াসুদে দাদন ব্যবসা করে তিনি হাতিয়ে নিয়েছেন লাখ লাখ টাকা আর তার চড়াসুদের ব্যবসায় ইতিমধ্যে অনেকগুলো মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার সর্বশান্ত হয়ে পথে বসেছেন নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেকেই এমন অভিযোগের কথা সাংবাদিকদের জানান।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত দাদন ব্যবসায়ী মোছাঃ রেহেনা বেগমের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সুদের ব্যবসার কথা অস্বীকার করেন।
এ ব্যাপারে সুনামগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোহন লাল দাসের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানা তদন্ত সাপেক্ষে প্রমানিত হলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির নতুন ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) হলেন মোঃ মনিরুজ্জামান। নিজস্ব প্রতিবেদকঃ দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবারে ব্যুরো চিপ (ঢাকা বিভাগ) পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন অভিজ্ঞ সংবাদকর্মী মোঃ মনিরুজ্জামান। তার দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা ও নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠানকে আরও গতিশীল ও শক্তিশালী করে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা জানান, দুর্নীতি দমন ও সামাজিক অন্যায়-অবিচার তুলে ধরতে মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তার আন্তরিক প্রচেষ্টা ও স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভির কর্মকাণ্ডকে আরও এগিয়ে নেবে। এই উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেনঃ ১️⃣ মোঃ শাহ নেওয়াজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ২️⃣ মোঃ শহিদুল ইসলাম, সম্পাদক ও প্রকাশক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি ৩️⃣ মোঃ মাহমুদুল হাসান, বার্তা সম্পাদক, দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি তারা এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন— “আমরা মোঃ মনিরুজ্জামান সাহেবের সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। তার প্রচেষ্টা ও নেতৃত্বে দুর্নীতি তালাশ নিউজ টিভি পরিবার অচিরেই আরও শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছাবে।”
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবকদল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মোল্লা পাড়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকালে সদর উপজেলার স্থানীয় বেতগঞ্জ বাজাএই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আবুল কাশেম দুলু সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব এডভোকেট দীপংঙ্কর বনিক সুজিতের সঞ্চালনায় সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক মনাজ্জির হোসেন। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুহেল মিয়া, শাহজাহান মিয়া, এডভোকেট আব্দুল আহাদ জুয়েল, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মুজাব্বির হোসেন অপু, ইমরান হোসেন শ্যামল, বিপ্লব খান, মো:শামিম আহমদ, সেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক সাদিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতাউর চৌধুরী শাহীন প্রমুখ। এ ছাড়া ও উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার আলম, লিয়াকত আলী, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আতহাব চৌধুরী হাসান, শাখাওয়াত হোসেন পলাশ, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইমন আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ, মিছবাহ হোসেন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মহিম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রিপন,সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য আব্দুল কাইয়ুম সৌরভ, বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম, ময়না মিয়া,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা রুজেল আহমেদ, আবুল হাসনাত, জেলা ছাত্রদল নেতা ইয়াহিয়া হাসান প্রমুখ। এ সময় সদর উপজেলা ও ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা বলেন,বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের দুঃসময়ে যারা রাজপথে নির্যাতিত ও নিপিিতড় হয়েছেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়নের ভিত্তিতেই ভবিষ্যতের ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে। আওয়ামী লীগ ঘেঁষা বা ফ্যাসিস্টদের সাথে সম্পৃক্ত কোনো ব্যক্তিকে কমিটিতে রাখা যাবে না বলেও তারা দাবি জানান। দুর্দিনে যারা আন্দোলন সংগ্রামে ছিলেন তাদেরকে কমিটিতে মুল্যায়ন করা হবে। তারা বলেন,সুনামগঞ্জে জাতীয়তাবাদি শক্তির প্রাণপূরুষ এবং বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে জেল জুলুম,হুলিয়া মাথায় নিয়ে এই সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা কেবল জেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তূমান জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৪(সদর ও বিশ্বম্ভরপুর) আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশী এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম নুরুলের নেতৃত্বে আমরা রাজপথে ছিলাম এবং আগামী নির্বাচনে এই আসনে জনপ্রিয় ধানের শীষের প্রার্থী একমাত্র নুরুল ইসলাম নুরুলকে বিএনপির প্রার্থী করতে দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নিকট তৃণমূলের নেতৃবৃন্দরা জোর দাবী জানান।
সুনামগঞ্জে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর কোন সুযোগ নেই। অবাধ,সুষ্ঠ সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে সরকারের পাশাপাশি সকল বাহিনী ইতিমধ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সুনামগঞ্জের সীমান্তবর্তী তাহিরপুর উপজেলার লাউরেরঘর এলাকায় শ্রী শ্রী অদ্বৈত মহাপ্রভুর মন্দির কমপ্লেক্স ভবণ নির্মাণ কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে এসব কথা বলেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সরকার নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে এবং নির্বাচন কমিশন সেই অনুযায়ী কাজ করবে। সেই সাথে ইতিমধ্যে পুলিশের ট্রেনিং, সেনাবাহিনীর কতজন লোক থাকবে সেই কাজও শুরু হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা নির্ধারিত তারিখে এই সরকার সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও উৎস উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে জাতীয় নির্বাচন সম্পূর্ণ করতে পারবে সেই প্রস্তুুতি সরকারের আছে। এবং নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আমরা আমাদের পুরোনো ঠিকানায় চলে যাবো। এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা প্রশাসক ডাঃ মোহাম্মদ ইলিয়াছ মিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন, তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেদী হাসান মানিক ,শ্রী শ্রী অদ্বৈত ধাম পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক অদ্বৈত রায় ও সুরঞ্জিত চৌধুরী টপ্পা প্রমুখ।
“মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”–এ প্রথম রানার্সআপ আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া দেশের আয়োজিত বর্ণাঢ্য প্রতিযোগিতা “মিস এন্ড মিসেস এলিগেন্স বাংলাদেশ সিজন ওয়ান”-এ প্রথম রানার্সআপের মুকুট জয় করলেন তরুণ ফ্যাশন মডেল আদ্রিজা আফরিন সিনথিয়া। ফ্যাশন জগতে ইতিমধ্যেই তিনি নিজেকে প্রমাণ করেছেন বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে কাজ করে। শুধু মডেলিং নয়, সিনথিয়া অভিনয়ের ক্ষেত্রেও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্ন বুকে লালন করছেন। ইতোমধ্যে তিনি সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সাদেক সিদ্দিকীর পরিচালনায় “দেনা পাওনা” সিনেমায় অভিনয় করছেন। রানার্সআপের মুকুট মাথায় পরার পর আবেগে আপ্লুত সিনথিয়া জানান—ঢালিউড কুইন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস আমাকে মুকুট পড়িয়ে দিয়েছেন এই আনন্দ আমি বুঝাতে পারবো না। “এই সাফল্য আমার জন্য অনেক বড় অর্জন। তবে আমি শুধু এখানেই থেমে থাকতে চাই না। আমি চাই নিজেকে মিডিয়া অঙ্গনে আরও দূর, বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে। দেশবাসীর কাছে আমি দোয়া চাই।” আজকের এই অর্জন আমি আবার মা বাবা পরিবার এবং আমাকে যারা সাপোর্ট করেছেন তাদেরকে উৎসর্গ করতে চাই। বহু বাধা ও প্রতিকূলতা পেরিয়ে আজকের এই অবস্থানে পৌঁছেছেন সিনথিয়া। তাঁর অদম্য চেষ্টা, আত্মবিশ্বাস আর স্বপ্নই তাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাশন থেকে চলচ্চিত্র—সব জায়গাতেই আলো ছড়ানোর ইচ্ছে তার। বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে সিনথিয়া এখন এক অনুপ্রেরণার নাম। তাঁর কথায়— “এই মুকুট আমার স্বপ্নযাত্রার প্রথম ধাপ মাত্র। সামনে আরও অনেক পথ, আরও অনেক লড়াই।”
স্বামীর অতিরিক্ত লোভের কারনে আত্মহত্যার পথ বেচে নিল চট্টগ্রামের মেয়ে আবিদা তাসমিন ঘটনাটি ঘটে জিইসির মোর প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে ইসমাইল টাওয়ারের (২য়) তলায় তথ্য সুত্রে জানাযায় গত ১৬/০৯/২০১৯ সালে সাইফুদ্দিন মাহমুদ মারুফ (৩৮) এর সাথে আবিদা তাসমিন (৩২) এর সঙ্গে বিয়ে হয়। বিয়ের পরবর্তী কিছু বছর তাদের দাম্পত্য জীবন স্বভাবিক ছিল। কিন্তু ইসমাইল টাওয়ারের ফ্ল্যাট টি ছিল আবিদা তাসমিন (৩২) এর নামে। উক্ত ফ্ল্যাটটি তাহার স্বামির নামে লিখে দেওয়ার জন্য তাসমিনকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে চাপ প্রয়োগ করে। কিন্তু তাসমিন উক্ত ফ্লাটটি স্বামীর নামে লিখে না দেওয়ায় গত ২ বছর যাবৎ তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটি ও পারিবারিক কলহে লিপ্ত হইয়া তাসমিনকে মারধর ও মানসিক অত্যাচার করতে লাগলো। তার স্বমীর এসব কর্মকান্ডে তাসমিন মানসিক ভাবে প্রচন্ড বিপর্যস্ত এবং নিরাপত্তাহীনতায় দিনযাপন করিছিল। এই বিষয়ে বিভিন্ন সময় তাসমিনকে হুমকি ও দিত। ০২/১০/২০২৫ ইং তারিখআনুমানিক ০৭:০০ ঘটিকার সময় আবিদা তাসমিন (৩২) তাহার স্বামী সাইফুদ্দিন মাহমুদ মারুফ এর সঙ্গে প্রতিবেশীর ফ্ল্যাটে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়। কিছুক্ষণ পর অর্থাৎ ০২/১০/২০২৫ ইং তারিখ অনুমানিক সন্ধ্যা ০৭:৩০ হতে অনুমান ০৭:৪০ মিনিটের মধ্যে হঠাৎ বিল্ডিং এর নীচ থেকে লোকজনের চিৎকারের আওয়াজ শুনতে পাই। শোরগোলের আওয়াজ শুনে প্রতিবেশীরা বিল্ডিং এর নীচে গিয়ে দেখতে পাই আবিদা তাসমিন (৩২) রক্তাক্ত অবস্থায় বিল্ডিং এর মূল গেইটের সামনে রাস্তায় পরে আছে। তথ্য সুত্রে জনা যায় তাসমিন ৯ তলা ভবনের ছাদের উপর থেকে আত্মহত্যার জন্য লাফ দিয়ে নীচে পড়ে যায়। তৎক্ষণাৎ তাহার স্বামী সাইফুদ্দিন মাহমুদ মারুফ ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় তাসমিনকে প্রথমে চট্টগ্রাম চকবাজার থানাধীন মেট্রোপলিটন হাসপাতাল ও পরবর্তীতে পার্কভিও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পার্কভিও হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার তাসনিমের অবস্থা আশংকা জনক দেখে দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন। ০২/১০/২০২৫ ইং তারিখ আনুমানিক ০৯:০০ ঘটিকার সময় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার আবিদা তাসমিন (৩২) কে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ০২/১০/২০২৫ ইং তারিখ ১০ ঘটিকার সময় মৃত ঘোষনা করেন। ডাক্তার আবিদা তাসমিন (৩২) এর মৃত্যুর কারণ Brought in Dead/Fall from height বলে উল্লেখ করেন। উক্ত ঘটনা নিয়েঐ এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করলে চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্দেশে চকবাজার থানার একটি চৌকশ টিমের সহায়তায় ঘাতক স্বামী মারুফকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তাই এলাকার জনগণের একটাই দাবি আর কত মেয়ে স্বামীর লোভের কারণে তার পথ বেছে নেবে তাই দ্রুত এই লোভী নরঘাতক পাষন্ড স্বামীকে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করার প্রশাসনের কাছে করার জন্য অনুরোধ জানান।
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে গ্যাস লাইনের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে দগ্ধ ভাই-বোন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। শনিবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) বোনের মৃত্যু হয়। গত বৃহস্পতিবার ৯ অক্টোবর একই হাসপাতালে ছোট ভাইয়ের মৃত্যু হয়। এর আগে, ১ অক্টোর রাত ৮টার দিকে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মডার্ণ রোডের রাহাত মঞ্জিলের দ্বিতীয় তলার ভাড়া বাসায় এ বিস্ফোরণ হয়। এতে দুই শিশুসহ একই পরিবারের ৪জন আহত হয়। নিহত দুই শিশুর বাবা কুমোদ চন্দ্র নাথ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গত ১ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে পরিবারের সবাই দুর্গাপূজার অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এ সময় হঠাৎ ঘরের মধ্যে গ্যাস লাইনের পাইপ বিস্ফোরণে বিভিন্ন কক্ষে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে আমি, আমার স্ত্রী সবিতা রানী নাথ, ছেলে-মেয়েসহ চারজন দগ্ধ হই। তাদের মধ্যে বড় মেয়ে মেয়ে ঐর্দিকা (৮) ও ছেলে তূর্যের (৪) শরীরের ৪০শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। আমরা স্বামী-স্ত্রী ২০ শতাংশের নিচে দগ্ধ হয়েছি। একই দিন রাতে ঐর্দিকা ও তূর্যকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। তুর্যের অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে রাখা হয়। সেখানে ৯ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়। অবশেষে গত তিন দিন আগে বড় মেয়ে ঐর্দিকাকে আইসিইউতে রাখা হয়। আজ শনিবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে সেখানে তার মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এ বিষয়ে খোঁজ খবর নেওয়া হবে
ময়মনসিংহে প্রবীণ ঐক্য সমাজ কল্যান সংস্থা, কর্তৃক আয়োজিত আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস শীর্ষক সেমিনার -২০২৫ অনুষ্টিত। ময়মনসিংহ জেলা পরিষদের ভাষা শহীদ আব্দুল জব্বার মিলনায়তনে ১লা অক্টোবর বুধবার সকাল ১০ টায় অনুষ্ঠিত হয়। ময়মনসিংহ প্রবীন ঐক্য সমাজ কল্যান সংস্থার উপদেষ্টা শামীম খন্দকার এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে ও ডাঃ সবুজ তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আসাদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহের সিভিল সার্জন মোঃ সাইফুল ইসলাম,সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি সৈয়দা তামান্না হোরায়রা । ফারজানা নুপুর এর সঞ্চালনায় আলোচনায় আরও অংশ গ্রহণ করেন সূর্য সেনা সংগঠনের পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন, শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের নেতা মোঃ বাকী বিল্লাহ প্রমূখ।
চট্টগ্রাম কে নিয়ে বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষের বৈষম্যে মুলক আচরনের প্রতিবাদে, চট্টগ্রাম সচেতন নাগরিক মহলের ব্যানারে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ২৯ সেপ্টেম্বর সোমবার বিকেলে, নগরীর জামাল চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় চট্টগ্রাম সচেতন নাগরিক মহল ছাড়াও এন,সি,পি নেতা, বিএনপি নেতা সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ সহ হাজার হাজার মানুষ উক্ত প্রতিবাদ সভা ও মানববন্ধনে যোগদেয় এবং এ সময় বিভিন্ন প্রকার প্রতিবাদী স্লোগানে স্লোগানে একটি বিশাল প্রতিবাদী মঞ্চে পরিনত হয়। এ সময় উপস্থিত বক্তারা বলেন, ইসলামী ব্যাংক কতৃপক্ষ আমার ভাইদের চাকরিচ্যুত করছে। তাদের কেউ কেউ ৭/৮ বছর পূর্বে পরীক্ষার মাধ্যমে মেধা যাচাইয়ের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে চাকরিতে ঢুকেছে। এখন ৭/৮ বছর পর কেন পরীক্ষা দেবে। আর সুধু মাত্র চট্টগ্রামের কর্মকর্তা কর্মচারিদের কে পুনরায় আবার পরীক্ষা দিতে হবে? এতে আমরা মনে করি ইসলামী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ চট্টগ্রামের মানুষের সাথে বৈষম্য মুলক আচরন করছে। আমরা চট্টগ্রামবাসী এমন বৈষম্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সে সাথে চট্টগ্রামবাসী হওযায় যে সমস্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের কে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, সে সব কর্মকর্তা কর্মচারী সহ সকলের চাকরি পুণবহাল রাখার জোর দাবি জানাচ্ছি। এ সময় উপস্থিত নেতারা আরো বলেন, ইসলামী ব্যাংক কতৃপক্ষ যদি আমাদের দাবী না মানে, প্রয়োজনে চট্টগ্রামের সবাই কে সাথে নিয়ে আন্দোলন আরো জোরদার ও কঠিন কর্ম সুচির হুশিয়ারি দেন। জানা যায়, গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিকেল তিন টায় দক্ষতা মুল্যায়ন পরীক্ষা নামে, একটি পরীক্ষার আয়োজন করে ব্যাংক কতৃপক্ষ। এতে সাড়ে ৫ হাজারের মত ব্যাংক কর্মকর্তা পরীক্ষা অংশ গ্রহন করার কথা থাকলেও হাতে গুনা মাত্র ১ দেরশ ছারা কেউ পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করেন নি। এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, এই পরীক্ষা স্থগিত রাখার জন্য তারা হাইকোর্টে আগেই পিটিশন দিয়েছে তারা। মহামান্য হাইকোর্ট তাদের পক্ষে রায় দেন। তারা আইন কে শ্রদ্ধা করে, মহামান্য হাইকোর্টের রায় মেনে পরীক্ষায় অংশ গ্রহন থেকে বিরত ছিলেন বলে জানান